أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ قَتَلَ نَفَرًا ، خَمْسَةً أَوْ سَبْعَةً بِرَجُلٍ وَاحِدٍ قَتَلُوهُ قَتْلَ غِيلَةٍ وَقَالَ عُمَرُ : " لَوْ تَمَالَأَ عَلَيْهِ أَهْلُ صَنْعَاءَ لَقَتَلْتُهُمْ جَمِيعًا "
وَحَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِكٍ ، عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيِّبِ ، أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ قَتَلَ نَفَرًا ، خَمْسَةً أَوْ سَبْعَةً بِرَجُلٍ وَاحِدٍ قَتَلُوهُ قَتْلَ غِيلَةٍ وَقَالَ عُمَرُ : لَوْ تَمَالَأَ عَلَيْهِ أَهْلُ صَنْعَاءَ لَقَتَلْتُهُمْ جَمِيعًا
وَحَدَّثَنِي يَحْيَى، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ، قَتَلَ نَفَرًا خَمْسَةً أَوْ سَبْعَةً بِرَجُلٍ وَاحِدٍ قَتَلُوهُ قَتْلَ غِيلَةٍ وَقَالَ عُمَرُ لَوْ تَمَالأَ عَلَيْهِ أَهْلُ صَنْعَاءَ لَقَتَلْتُهُمْ جَمِيعًا .
Yahya related to me from Malik from Yahya ibn Said from Said ibn al-Musayyab that Umar ibn al-Khattab killed five or seven people for one man whom they had killed secretly by trickery. Umar said, "Had all the people of Sana joined forces against him, I would have killed them all
Sa'id Ibn Al Moussaiab a rapporté que Omar Ibn Al-Khattab a ordonné de tuer cinq ou sept personnes qui ont assommé, par trahison un homme, et il dit: «si tous les habitants de Sana'a (ville à Yaman où le crime a eu lieu) s'étaient complotés pour son meurtre, j'aurais ordonné de les tuer tous à la fois»
Telah menceritakan kepadaku Yahya dari Malik dari [Yahya bin Sa'id] dari [Sa'id bin Musayyab] bahwa [Umar bin Khattab] membunuh lima atau tujuh orang, sebab mereka telah membunuh seorang laki-laki dengan tipu muslihat. Umar berkata; "Seandainya (seluruh) penduduk Shan'a berkomplot melakukannya, niscaya aku akan membunuh mereka semuanya
Said b. Museyyeb'den: Ömer b. Hattab (r.a.) bir adamı pusu kurup tuzağa düşürerek öldüren beş veya yedi kişiyi öldürdü ve: «Bütün San'a halkı bu suça iştirak etmiş olsaydı hepsini öldürürdüm» dedi
سعید بن مسیب سے روایت ہے کہ حضرت عمر رضی اللہ تعالیٰ عنہ نے پانچ یا سات آدمیوں کو ایک شخص کے بدلے میں قتل کیا انہوں نے دھوکا دے کر اس کو مار ڈالا تھا پھر حضرت عمر رضی اللہ تعالیٰ عنہ نے کہا کہ اگر سارے صنعا والے اس کے قتل میں شریک ہوتے تو میں سب کو قتل کرتا۔
মালিক (রহঃ) বলেনঃ আমাদের নিকট সর্বসম্মত বিধান রহিয়াছে যে, যদি কোন ব্যক্তি কাহারও হাত অথবা পা কাটিয়া ফেলে, তবে তাহার উপর কিসাস ওয়াজিব হইবে, দিয়াত নহে। মালিক (রহঃ) বলেন, সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত কিসাস লওয়া হইবে না। এখন যদি ক্ষতকারীর যখমও ভাল হইয়া যাহাকে ক্ষত করা হইয়াছে তাহার মতো হইয়া যায় তবে ভালই, আর যদি যে ক্ষত করিয়াছে তাহার ক্ষত বাড়িয়া যায় আর এই ক্ষতের দরুন তাহার মৃত্যু ঘটে, তবে যাহাকে যখম করা হইয়াছে তাহার ক্ষতিপূরণ দিতে হইবে না। যদি ক্ষতকারীর ক্ষত একেবারে ভাল হইয়া যায় আর যাহাকে ক্ষত করা হইয়াছে তাহার হাত একেবারে বেকার হইয়া যায় বা উহাতে অন্য কোন ক্রটি থাকিয়া যায়, তবে ক্ষত যে করিয়াছে তাহার নিকট হইতে দ্বিতীয়বার কিসাস লওয়া হইবে না। হ্যাঁ, ক্ষতি অনুসারে দিয়াত লওয়া যাইতে পারে। মালিক (রহঃ) বলেনঃ যদি কেহ ইচ্ছাকৃতভাবে স্বীয় স্ত্রীর চক্ষু নষ্ট করিয়া দিল বা হাত ভাঙ্গিয়া দিল বা অঙ্গুলি কাটিয়া ফেলিল তবে তাহার নিকট হইতে কিসাস লওয়া হইবে। যদি তাহাকে সতর্ক করার জন্য রশি অথবা কোড়া দ্বারা প্রহার করা হয় এবং অনিচ্ছায় কোন স্থানে লাগিয়া ক্ষত কিংবা অন্য কোন ক্ষতি হইল তবে দিয়াত ওয়াজিব হইবে, কিসাস ওয়াজিব হইবে না।