عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ : أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : " العَجْمَاءُ جُبَارٌ ، وَالبِئْرُ جُبَارٌ ، وَالمَعْدِنُ جُبَارٌ ، وَفِي الرِّكَازِ الخُمُسُ "
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ ، أَخْبَرَنَا مَالِكٌ ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ المُسَيِّبِ ، وَعَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ : أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّمَ ، قَالَ : العَجْمَاءُ جُبَارٌ ، وَالبِئْرُ جُبَارٌ ، وَالمَعْدِنُ جُبَارٌ ، وَفِي الرِّكَازِ الخُمُسُ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، وَعَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ﷺ قَالَ " الْعَجْمَاءُ جُبَارٌ، وَالْبِئْرُ جُبَارٌ، وَالْمَعْدِنُ جُبَارٌ، وَفِي الرِّكَازِ الْخُمُسُ ".
Narrated Abu Huraira:Allah's Messenger (ﷺ) said, "There is no compensation for one killed or wounded by an animal or by falling in a well, or because of working in mines; but Khumus is compulsory on Rikaz
Telah menceritakan kepada kami ['Abdullah bin Yusuf] telah mengabarkan kepada kami [Malik] dari [Ibnu Syihab] dari [Sa'id bin Al Musayab] dan dari [Abu Salamah bin 'Abdurrahman] dari [Abu Hurairah radliallahu 'anhu]; bahwa Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam bersabda: "Binatang gembalaan yang mencelakai tidaklah dapat dituntut belanya (dendanya), begitu juga menggali sumur dan mencelakai, tidaklah dapat dituntut belanya (dendanya) dan menggali barang tanbang dan mencelakai, tidaklah dapat dituntut belanya (dendanya). Sedangkan harta terpendam (bila ditemukan seseorang) zakatnya seperlima
Ebu Hureyre'den rivayet edildiğine göre Resûlullah Sallallahu Aleyhi ve Sellem şöyle buyurmuştur: "Hayvanların, kuyunun ve madenin verdiği zararlar tazmin edilmez, Rikazın beşte birini (vergi olarak) vermek gerekir." Tekrar: 2355, 6912, 6913 Diğer tahric: Tirmizî, Zekat; Müslim, Hudud
ہم سے عبداللہ بن یوسف نے بیان کیا ‘ انہوں نے کہا کہ ہمیں امام مالک نے خبر دی ‘ انہیں ابن شہاب نے ‘ ان سے سعید بن مسیب اور ابوسلمہ بن عبدالرحمٰن نے بیان کیا ‘ اور ان سے ابوہریرہ رضی اللہ عنہ نے بیان کیا کہ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا جانور سے جو نقصان پہنچے اس کا کچھ بدلہ نہیں اور کنویں کا بھی یہی حال ہے اور کان کا بھی یہی حکم ہے اور رکاز میں سے پانچواں حصہ لیا جائے۔
وَقَالَ مَالِكٌ وَابْنُ إِدْرِيسَ الرِّكَازُ دِفْنُ الْجَاهِلِيَّةِ، فِي قَلِيلِهِ وَكَثِيرِهِ الْخُمُسُ. وَلَيْسَ الْمَعْدِنُ بِرِكَازٍ، وَقَدْ قَالَ النَّبِيُّ ﷺ فِي الْمَعْدِنِ: «جُبَارٌ، وَفِي الرِّكَازِ الْخُمُسُ». وَأَخَذَ عُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ مِنَ الْمَعَادِنِ مِنْ كُلِّ مِائَتَيْنِ خَمْسَةً. وَقَالَ الْحَسَنُ مَا كَانَ مِنْ رِكَازٍ فِي أَرْضِ الْحَرْبِ فَفِيهِ الْخُمُسُ، وَمَا كَانَ مِنْ أَرْضِ السِّلْمِ فَفِيهِ الزَّكَاةُ، وَإِنْ وَجَدْتَ اللُّقَطَةَ فِي أَرْضِ الْعَدُوِّ فَعَرِّفْهَا، وَإِنْ كَانَتْ مِنَ الْعَدُوِّ فَفِيهَا الْخُمُسُ. وَقَالَ بَعْضُ النَّاسِ الْمَعْدِنُ رِكَازٌ مِثْلُ دِفْنِ الْجَاهِلِيَّةِ لأَنَّهُ يُقَالُ أَرْكَزَ الْمَعْدِنُ. إِذَا خَرَجَ مِنْهُ شَيْءٌ. قِيلَ لَهُ قَدْ يُقَالُ لِمَنْ وُهِبَ لَهُ شَيْءٌ، أَوْ رَبِحَ رِبْحًا كَثِيرًا، أَوْ كَثُرَ ثَمَرُهُ أَرْكَزْتَ. ثُمَّ نَاقَضَ وَقَالَ لاَ بَأْسَ أَنْ يَكْتُمَهُ فَلاَ يُؤَدِّيَ الْخُمُسَ ইমাম মালিক ও ইবনু ইদ্রীস (রহ.) (ইমাম শাফি‘য়ী) বলেন, জাহিলী যুগের ভূগর্ভে প্রোথিত সম্পদই রিকায। তার অল্প ও অধিক পরিমাণে এক-পঞ্চমাংশ ওয়াজিব হবে। আর মা’দিন রিকায নয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মা’দিনে (খননের ঘটনায়) নিসাব নেই, রিকাযের এক-পঞ্চমাংশ ওয়াজিব। ‘উমার ইবনু ‘আবদুল ‘আযীয (রহ.) মা’দিন-এর চল্লিশ ভাগের এক ভাগ গ্রহণ করতেন। হাসান (রহ.) বলেন, যুদ্ধের মাধ্যমে অধিকৃত ভূমির রিকাযে এক-পঞ্চমাংশ ওয়াজিব এবং সন্ধিকৃত ভূমির রিকাযের যাকাত ওয়াজিব। শত্রুর ভূমিতে কোন কিছু পাওয়া গেলে লোকদের মধ্যে তা ঘোষণা করবে। বস্তুটি শত্রুর হলে তাতে এক-পঞ্চমাংশ ওয়াজিব। জনৈক ব্যক্তি [ইমাম আবূ হানীফা (রহ.)] বলেনঃ মা’দিন রিকাযই, (তার প্রকার বিশেষ মাত্র) জাহিলী যুগের প্রোথিত সম্পদের ন্যায়। তাঁর যুক্তি হলোঃ أَرْكَزَ المَعْدِنُ তখন বলা হয়, যখন খণি হতে কিছু উত্তোলন করা হয়। তাঁকে বলা যায়, কাউকে কিছু দান করলে এবং এতে সে এ দিয়ে প্রচুর লাভবান হলে অথবা কারো প্রচুর ফল উৎপাদিত হলে বলা হয় أَرْكَزْتَ এরপর তিনি নিজেই স্ব-বিরোধী কথা বলেন। তিনি বলেনঃ মা’দিন হতে উত্তোলিত সম্পদ গোপন রাখায় ও এক-পঞ্চমাংশ না দেয়ায় কোন দোষ নেই। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৬৭) (ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ পরিচ্ছেদ ৯৪৮) ১৪৯৯. আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ চতুষ্পদ জন্তুর আঘাত[1] দায়মুক্ত, কূপ (খননে শ্রমিকের মৃত্যুতে মালিক) দায়মুক্ত, খণি (খননে কেউ মারা গেলে মালিক) দায়মুক্ত। রিকাযে এক-পঞ্চমাংশ ওয়াজিব। (২৩৫৫, ৬৯১২, ৬৯১৩, মুসলিম ২৯/১১, হাঃ ১৭১০, আহমাদ ৭২৫৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৪০২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
அல்லாஹ்வின் தூதர் (ஸல்) அவர்கள் கூறினார்கள்: வாயில்லாப் பிராணி(களால் ஏற்படும் இழப்பு)களுக்கு இழப்பீடு கிடையாது. கிணற்று (விபத்து)க்கும் இழப்பீடு கிடையாது. சுரங்க (விப)த்துக்கும் இழப்பீடு கிடையாது. புதையலில் ஐந்தில் ஒரு பாகம் (ஸகாத்) உண்டு.25 இதை அபூஹுரைரா (ரலி) அவர்கள் அறிவிக்கிறார்கள். அத்தியாயம் :