عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي أَوْفَى ، قَالَ : كَانَ أَبِي مِنْ أَصْحَابِ الشَّجَرَةِ ، وَكَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا أَتَاهُ قَوْمٌ بِصَدَقَتِهِمْ ، قَالَ : " اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى آلِ فُلَانٍ " ، قَالَ : فَأَتَاهُ أَبِي بِصَدَقَتِهِ ، فَقَالَ : " اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى آل أَبِي أَوْفَى "
حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ عُمَرَ النَّمَرِيُّ ، وَأَبُو الْوَلِيدِ الطَّيَالِسِيُّ ، الْمَعْنَى ، قَالَا : حَدَّثَنَا شُعْبَةُ ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي أَوْفَى ، قَالَ : كَانَ أَبِي مِنْ أَصْحَابِ الشَّجَرَةِ ، وَكَانَ النَّبِيُّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّمَ إِذَا أَتَاهُ قَوْمٌ بِصَدَقَتِهِمْ ، قَالَ : اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى آلِ فُلَانٍ ، قَالَ : فَأَتَاهُ أَبِي بِصَدَقَتِهِ ، فَقَالَ : اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى آل أَبِي أَوْفَى
حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ عُمَرَ النَّمَرِيُّ، وَأَبُو الْوَلِيدِ الطَّيَالِسِيُّ، - الْمَعْنَى - قَالاَ أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي أَوْفَى، قَالَ كَانَ أَبِي مِنْ أَصْحَابِ الشَّجَرَةِ وَكَانَ النَّبِيُّ ﷺ إِذَا أَتَاهُ قَوْمٌ بِصَدَقَتِهِمْ قَالَ " اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى آلِ فُلاَنٍ " . قَالَ فَأَتَاهُ أَبِي بِصَدَقَتِهِ فَقَالَ " اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى آلِ أَبِي أَوْفَى " .
Narrated ‘Abdallah bin Abi Awfa :My father was one of those Companions who took the oath of allegiance at the hand of the Prophet (ﷺ) beneath the tree. The Prophet (ﷺ) said when the people brought him their sadaqah : O Allah, bless the family of so and so. When my father brought him his sadaqah he said O Allah bless the family of Abu Awfa
Telah menceritakan kepada Kami [Hafsh bin Umar An Namari] dan [Abu Al Walid Ath Thayalisi] secara makna, mereka berkata; telah menceritakan kepada Kami [Syu'bah] dari ['Amr bin Murrah] dari [Abdullah bin Abu Aufa], ia berkata; ayahku termasuk orang-orang yang melakukan bai'at Ridhwan di bawah pohon, dan Nabi shallallahu 'alaihi wasallam apabila terdapat beberapa orang yang datang kepada beliau membawa zakat mereka maka beliau mengucapkan; ya Allah, sampaikan shalawat kepada keluarga fulan. Abdullah bin Abu Aufa berkata; kemudian ayahku datang kepada beliau dengan membawa zakatnya. Kemudian beliau berdoa: "Ya Allah, sampaikan shalawat kepada keluarta Abu Aufa
Abdullah b. Ebû Evfâ (r.a)'dan; demiştir ki: Babam (Rıdvan) ağacı altında (bey'atta) bulunanlardandı. Bir topluluk zekâtını Resûlullah (s.a.v.)'e getirdiklerinde; "Allah'ım! Falan aileye rahmet ve mağfiret et" buyurdu. Babam da O'na zekâtım getirdi de Resûlullah (s.a.v.): "Allah'ım Ebû Evfâ ailesine rahmet ve mağfiret eyle" buyurdu
عبداللہ بن ابی اوفی رضی اللہ عنہ کہتے ہیں کہ میرے والد ( ابواوفی ) اصحاب شجرہ ۱؎ میں سے تھے، جب نبی اکرم صلی اللہ علیہ وسلم کے پاس کوئی قوم اپنے مال کی زکاۃ لے کر آتی تو آپ فرماتے: اے اللہ! آل فلاں پر رحمت نازل فرما، میرے والد اپنی زکاۃ لے کر آپ کے پاس آئے تو آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا: اے اللہ! ابواوفی کی اولاد پر رحمت نازل فرما ۲؎ ۔
। ‘আবদুল্লাহ ইবনু আবূ আওফা (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার পিতা ছিলেন গাছের নিচে বাইয়াতে রিদওয়ান গ্রহণকারীদের একজন। কোন সম্প্রদায় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট তাদের যাকাত নিয়ে এলে তিনি বলতেন, হে আল্লাহ! অমুক পরিবারের উপর রহমত বর্ষণ করুন। ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন, আমার পিতা তাঁর কাছে তার সাদাকা নিয়ে এলে তিনি বলেন, হে আল্লাহ! আবূ আওফার পরিবারের উপর রহমত বর্ষণ করুন।[1] সহীহ : বুখারী ও মুসলিম। باب تَفْسِيرِ أَسْنَانِ الإِبِلِ অনুচ্ছেদ-৮ : উটের বয়স সম্পর্কে قَالَ أَبُو دَاوُدَ سَمِعْتُهُ مِنَ الرِّيَاشِيِّ، وَأَبِي، حَاتِمٍ وَغَيْرِهِمَا وَمِنْ كِتَابِ النَّضْرِ بْنِ شُمَيْلٍ وَمِنْ كِتَابِ أَبِي عُبَيْدٍ وَرُبَّمَا ذَكَرَ أَحَدُهُمُ الْكَلِمَةَ قَالُوا يُسَمَّى الْحُوَارَ ثُمَّ الْفَصِيلَ إِذَا فَصَلَ ثُمَّ تَكُونُ بِنْتَ مَخَاضٍ لِسَنَةٍ إِلَى تَمَامِ سَنَتَيْنِ فَإِذَا دَخَلَتْ فِي الثَّالِثَةِ فَهِيَ ابْنَةُ لَبُونٍ فَإِذَا تَمَّتْ لَهُ ثَلَاثُ سِنِينَ فَهُوَ حِقٌّ وَحِقَّةٌ إِلَى تَمَامِ أَرْبَعِ سِنِينَ لأَنَّهَا اسْتَحَقَّتْ أَنْ تُرْكَبَ وَيُحْمَلَ عَلَيْهَا الْفَحْلُ وَهِيَ تَلْقَحُ وَلَا يُلْقِحُ الذَّكَرُ حَتَّى يُثَنِّيَ وَيُقَالُ لِلْحِقَّةِ طَرُوقَةُ الْفَحْلِ لأَنَّ الْفَحْلَ يَطْرُقُهَا إِلَى تَمَامِ أَرْبَعِ سِنِينَ فَإِذَا طَعَنَتْ فِي الْخَامِسَةِ فَهِيَ جَذَعَةٌ حَتَّى يَتِمَّ لَهَا خَمْسُ سِنِينَ فَإِذَا دَخَلَتْ فِي السَّادِسَةِ وَأَلْقَى ثَنِيَّتَهُ فَهُوَ حِينَئِذٍ ثَنِيٌّ حَتَّى يَسْتَكْمِلَ سِتًّا فَإِذَا طَعَنَ فِي السَّابِعَةِ سُمِّيَ الذَّكَرُ رَبَاعِيًّا وَالأُنْثَى رَبَاعِيَّةً إِلَى تَمَامِ السَّابِعَةِ فَإِذَا دَخَلَ فِي الثَّامِنَةِ وَأَلْقَى السِّنَّ السَّدِيسَ الَّذِي بَعْدَ الرَّبَاعِيَةِ فَهُوَ سَدِيسٌ وَسَدَسٌ إِلَى تَمَامِ الثَّامِنَةِ فَإِذَا دَخَلَ فِي التِّسْعِ وَطَلَعَ نَابُهُ فَهُوَ بَازِلٌ أَىْ بَزَلَ نَابُهُ - يَعْنِي طَلَعَ - حَتَّى يَدْخُلَ فِي الْعَاشِرَةِ فَهُوَ حِينَئِذٍ مُخْلِفٌ ثُمَّ لَيْسَ لَهُ اسْمٌ وَلَكِنْ يُقَالُ بَازِلُ عَامٍ وَبَازِلُ عَامَيْنِ وَمُخْلِفُ عَامٍ وَمُخْلِفُ عَامَيْنِ وَمُخْلِفُ ثَلَاثَةِ أَعْوَامٍ إِلَى خَمْسِ سِنِينَ وَالْخَلِفَةُ الْحَامِلُ . قَالَ أَبُو حَاتِمٍ وَالْجَذُوعَةُ وَقْتٌ مِنَ الزَّمَنِ لَيْسَ بِسِنٍّ وَفُصُولُ الأَسْنَانِ عِنْدَ طُلُوعِ سُهَيْلٍ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَأَنْشَدَنَا الرِّيَاشِيُّ إِذَا سُهَيْلٌ أَوَّلَ اللَّيْلِ طَلَعْ فَابْنُ اللَّبُونِ الْحِقُّ وَالْحِقُّ جَذَعْ لَمْ يَبْقَ مِنْ أَسْنَانِهَا غَيْرُ الْهُبَعْ وَالْهُبَعُ الَّذِي يُولَدُ فِي غَيْرِ حِينِهِ . ইমাম আবূ দাউদ (রহঃ) বলেন, আমি আর-রিয়াশী, আবূ হাতিম ও অন্যদের কাছে শুনেছি এবং নাদর ইবনু শুমাইল ও আবূ ‘উবাইদের কিতাবে দেখেছি। তাদের দু’ জনের একজন কর্তৃক আলোচ্য বিষয়টি উল্লেখ হয়েছে। তারা বলেছেন, গর্ভস্থ ভ্রুণের নাম ‘আল-হুয়ার’। নবজাত বাচ্চার নাম ‘আল-ফাসিল’। এক বছর হতে দু’ বছরে পদার্পণকারী হচ্ছে ‘বিনতু মাখাদ’। তৃতীয় বছরে পদার্পণকারী ‘ইবনাতু লাবূন’। তিন বছর হতে চতুর্থ বছর পূর্ণ হলে ‘হিককাহ’। কারণ তখন তা আরোহণ এবং প্রজননের উপযোগী হয়। আর ছয় বছর পূর্ণ হওয়ার আগে পুরুষ উট বালেগ হয় না। হিককহকে ‘ত্বরুক্বাতুল ফাহল’ বলার কারণ হলো পুরুষ উট তাকে পাল দেয়। চতুর্থ বছর শেষে পঞ্চম বছরে পদার্পনকারীকে ‘জাযাআহ’ বলে। ষষ্ঠ বছরে পদার্পন করলে এবং সামনে দুটি দাঁত পড়ে গেলে তা হয় ‘সানি’। এ নাম ষষ্ঠ বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত বহাল থাকে। অতঃপর সপ্তম বছর হলে উটের নাম হয় ‘রুবাঈ’ এবং উষ্ট্রীর নাম হয় ‘রুবাঈয়াহ’, সপ্তম বছর শেষ হওয়া পর্যন্ত এ নাম বহাল থাকে। অষ্টম বছরে প্রবেশ করলে তার রুবাঈ দাতের পাশের দাত সাদুখ পড়ে যায়। তাই তাকে সাদীস বলা হয়। অতঃপর নবম বছরে প্রবেশ করলে এবং পাশের ধারালো দাঁত প্রকাশ হলে এ দাঁত প্রকাশ হওয়ার কারণে তাকে বলা হয় ‘বাযিল’। সবশেষে দশম বছরে পদার্পন করলে তার নাম ‘মাখলাফ’। এরপর তার আর কোনো নাম নেই। অবশ্য (এরপর) এক বর্ষীয়া ‘বাযিল’, দুই বর্ষীয়া ‘বাযিল’ এবং এক বর্ষীয়া ‘মাখলাফ’, দুই বর্ষীয়া মাখলাফ এবং তিন বর্ষীয়া ‘মাখলাফ’ এভাবে পাঁচ বছর পর্যন্ত। খুলফাহ হচ্ছে গর্ভধারী উষ্ট্রী। আবূ হাতিম (রহঃ) বলেন, ‘আল-জাযু‘আহ’ শব্দটি কালের একটি সময়কে বুঝায়, এর অর্থ দাঁত নয়। উটের বয়সের ব্যবধান ঘটে সুহাইল তারকার উদয়ের সাথে। ইমাম আবূ দাউদ (রহঃ) বলেন, কবি আর-রিয়াশী আমাদের নিকট তা কয়েক লাইন কবিতার মাধ্যমে ব্যক্ত করেছেনঃ ‘‘রাতের প্রথম প্রহরে যখন সুহাইল তারকা উদিত হয় তখন ইবনু লাবূন হয় হিককাহ আর হিককাহ হয় জাযাআহ। তারপর হুবা‘ ছাড়া উটের বয়স আর গণনা করা হয় না। সুহাইল তারকার উদয়ের সাথে জন্মগ্রহণকারী উটকে হুবা‘ বলা হয়।