عَنِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا : أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : " مَفَاتِحُ الغَيْبِ خَمْسٌ لاَ يَعْلَمُهَا إِلَّا اللَّهُ : لاَ يَعْلَمُ مَا فِي غَدٍ إِلَّا اللَّهُ ، وَلاَ يَعْلَمُ مَا تَغِيضُ الأَرْحَامُ إِلَّا اللَّهُ ، وَلاَ يَعْلَمُ مَتَى يَأْتِي المَطَرُ أَحَدٌ إِلَّا اللَّهُ ، وَلاَ تَدْرِي نَفْسٌ بِأَيِّ أَرْضٍ تَمُوتُ ، وَلاَ يَعْلَمُ مَتَى تَقُومُ السَّاعَةُ إِلَّا اللَّهُ "
حَدَّثَنِي إِبْرَاهِيمُ بْنُ المُنْذِرِ ، حَدَّثَنَا مَعْنٌ ، قَالَ : حَدَّثَنِي مَالِكٌ ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا : أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّمَ ، قَالَ : مَفَاتِحُ الغَيْبِ خَمْسٌ لاَ يَعْلَمُهَا إِلَّا اللَّهُ : لاَ يَعْلَمُ مَا فِي غَدٍ إِلَّا اللَّهُ ، وَلاَ يَعْلَمُ مَا تَغِيضُ الأَرْحَامُ إِلَّا اللَّهُ ، وَلاَ يَعْلَمُ مَتَى يَأْتِي المَطَرُ أَحَدٌ إِلَّا اللَّهُ ، وَلاَ تَدْرِي نَفْسٌ بِأَيِّ أَرْضٍ تَمُوتُ ، وَلاَ يَعْلَمُ مَتَى تَقُومُ السَّاعَةُ إِلَّا اللَّهُ
حَدَّثَنِي إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْمُنْذِرِ، حَدَّثَنَا مَعْنٌ، قَالَ حَدَّثَنِي مَالِكٌ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ﷺ قَالَ " مَفَاتِيحُ الْغَيْبِ خَمْسٌ لاَ يَعْلَمُهَا إِلاَّ اللَّهُ لاَ يَعْلَمُ مَا فِي غَدٍ إِلاَّ اللَّهُ، وَلاَ يَعْلَمُ مَا تَغِيضُ الأَرْحَامُ إِلاَّ اللَّهُ وَلاَ يَعْلَمُ مَتَى يَأْتِي الْمَطَرُ أَحَدٌ إِلاَّ اللَّهُ، وَلاَ تَدْرِي نَفْسٌ بِأَىِّ أَرْضٍ تَمُوتُ، وَلاَ يَعْلَمُ مَتَى تَقُومُ السَّاعَةُ إِلاَّ اللَّهُ ".
Narrated Ibn `Umar:Allah's Messenger (ﷺ) said, "The keys of Unseen are five which none knows but Allah: None knows what will happen tomorrow but Allah; none knows what is in the wombs (a male child or a female) but Allah; none knows when it will rain but Allah; none knows at what place one will die; none knows when the Hour will be established but Allah." (See The Qur'an 31:)
Telah menceritakan kepadaku [Ibrahim bin Al Mundzir] Telah menceritakan kepada kami [Ma'an] dia berkata; Telah menceritakan kepadaku [Malik] dari ['Abdullah bin Dinar] dari [Ibnu 'Umar radliallahu 'anhuma] bahwa Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam bersabda: "Kunci perkara ghaib itu ada lima, tidak ada yang mengetahuinya kecuali Allah. Tidak ada yang tahu apa yang akan terjadi dengan hari esok kecuali Allah. Tidak ada yang tahu apa yang terjadi di dalam rahim-rahim kecuali Allah. Tidak ada yang tahu kapan datangnya hujan kecuali Allah. Tidak ada seorangpun yang tahu dimana dia akan meninggal. Dan tidak ada yang tahu kapan terjadi hari kiamat kecuali Allah
İbn Ömer'den Hz. Nebi'in şöyle buyurduğu rivayet edilmiştir: Gaybın anahtarları beştir. Onları Allah'tan başkası bilemez. Yarın ne olacağını ancak Allah bilir. Rahimlerin neyi eksilteceğini yalnız Allah bilir. Yağmurun ne zaman yağacağını Allah'tan başkası bilemez. Hiçbir insan nerede öleceğini bilemez. Kıyametin ne zaman kopacağını sadece Allah bilir. Fethu'l-Bari Açıklaması: Ebu Ubeyde ........ve ilda'l-mau(Hud 44) ayetini yorumlarken ......ğıda fiilinin "gitti, çekildi" anlamına geldiğini söy,lemiştir. Bu açıklama Hud suresinin tef- sirine dairdir. İmam Buhari bunu, ........vema teğidu'l-erham ayetinin tefsiri için zikretmiştir. Her iki kelime de aynı kökten türemiştir. Abd İbn Humeyd Ebu Bişr kanalıyla Mücahid'in, "Her dişinin neye gebe kalacağını, rahimlerin neyi eksik, neyi ziyade edeceğini Allah bilir. Onun katında her şey ölçü iledir, "(Ra'd, 8) ayeti hakkında şöyle dediğini nakletmiştir: Kadın hamile iken hayız olursa, bu çocuk için eksiklik olur. Eğer hamileliği dokuz ayı geçerse, çocuğundan eksilenler tamamlanır. Mansur kanalıyla Hasan-ı Basri'nin şöyle söylediği nakledilmiştir: "Rahimlerin eksiltmesi, dokuz aydan önce meydana gelen doğumlar; rahimlerin ziyadesi ise dokuz ayda n sonra gerçekleşen doğumlar anlamına gelir." İmam Buhari bu kelimenin açıklamasından sonra "gaybın anahtarları" konusunda İbn Ömer'den nakledilen hadisi aktardı. Bu hadis, En'am suresinin tefsirinde geçmişti. Lokman suresinin te fs irinde tekrar gelecektir. Açıklaması da orada yapılacaktır
مجھ سے ابراہیم بن المنذر نے بیان کیا، انہوں نے کہا ہم سے معن بن عیسیٰ نے بیان کیا، انہوں نے کہا کہ مجھ سے امام مالک نے بیان کیا، ان سے عبداللہ بن دینار نے اور ان سے عبداللہ بن عمر رضی اللہ عنہما نے بیان کیا کہ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا کہ غیب کی پانچ کنجیاں ہیں جنہیں اللہ کے سوا کوئی نہیں جانتا۔ اللہ کے سوا کوئی نہیں جانتا کہ کل کیا ہونے والا ہے، اللہ کے سوا کوئی نہیں جانتا کہ عورتوں کے رحم میں کیا کمی بیشی ہوتی رہتی ہے، اللہ کے سوا کوئی نہیں جانتا کہ بارش کب برسے گی، کوئی شخص نہیں جانتا کہ اس کی موت کہاں ہو گی اور اللہ کے سوا کوئی نہیں جانتا کہ قیامت کب قائم ہو گی۔
سُوْرَةُ الرَّعْدِ সূরাহ (১৩) : আর্-রা‘দ وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ (كَبَاسِطِ كَفَّيْهِ) مَثَلُ الْمُشْرِكِ الَّذِيْ عَبَدَ مَعَ اللهِ إِلَهًا آخَرَ غَيْرَهُ كَمَثَلِ الْعَطْشَانِ الَّذِيْ يَنْظُرُ إِلَى ظِلِّ خَيَالِهِ فِي الْمَاءِ مِنْ بَعِيْدٍ وَهُوَ يُرِيْدُ أَنْ يَتَنَاوَلَهُ وَلَا يَقْدِرُ وَقَالَ غَيْرُهُ (سَخَّرَ) ذَلَّلَ (مُتَجَاوِرَاتٌ) مُتَدَانِيَاتٌ. [وَقَالَ مُجَاهِدٌ : (مُتَجَاوِرَاتٌ) طَيِّبُها عَذْبُها وخَبِيْثُها السِّباخُ (الْمَثُلَاتُ) وَاحِدُهَا مَثُلَةٌ وَهِيَ الْأَشْبَاهُ وَالأَمْثَالُ وَقَالَ (إِلَّا مِثْلَ أَيَّامِ الَّذِيْنَ خَلَوْا بِمِقْدَارٍ) بِقَدَرٍ يُقَالُ (مُعَقِّبَاتٌ) مَلَائِكَةٌ حَفَظَةٌ تُعَقِّبُ الْأُوْلَى مِنْهَا الْأُخْرَى وَمِنْهُ قِيْلَ الْعَقِيْبُ أَيْ عَقَّبْتُ فِيْ إِثْرِهِ (الْمِحَالِ) الْعُقُوْبَةُ (كَبَاسِطِ كَفَّيْهِ إِلَى الْمَآءِ) لِيَقْبِضَ عَلَى الْمَاءِ (رَابِيًا) مِنْ رَبَا يَرْبُوْ (أَوْ مَتَاعٍ زَبَدٌ) مِثْلُهُ الْمَتَاعُ مَا تَمَتَّعْتَ بِهِ (جُفَاءً) يُقَالُ أَجْفَأَتْ الْقِدْرُ إِذَا غَلَتْ فَعَلَاهَا الزَّبَدُ ثُمَّ تَسْكُنُ فَيَذْهَبُ الزَّبَدُ بِلَا مَنْفَعَةٍ فَكَذَلِكَ يُمَيِّزُ الْحَقَّ مِنَ الْبَاطِلِ (الْمِهَادُ) الْفِرَاشُ (يَدْرَءُوْنَ) يَدْفَعُوْنَ دَرَأْتُهُ عَنِّيْ دَفَعْتُهُ (سَلَامٌ عَلَيْكُمْ) أَيْ يَقُوْلُوْنَ سَلَامٌ عَلَيْكُمْ (وَإِلَيْهِ مَتَابِ) تَوْبَتِيْ (أَفَلَمْ يَيْئَسْ) أَفَلَمْ يَتَبَيَّنْ (قَارِعَةٌ) دَاهِيَةٌ (فَأَمْلَيْتُ) أَطَلْتُ مِنَ الْمَلِيِّ وَالْمِلَاوَةِ وَمِنْهُ (مَلِيًّا) وَيُقَالُ لِلْوَاسِعِ الطَّوِيْلِ مِنَ الْأَرْضِ مَلًى مِنَ الْأَرْضِ (أَشَقُّ) أَشَدُّ مِنَ الْمَشَقَّةِ (مُعَقِّبَ) مُغَيِّرٌ وَقَالَ مُجَاهِدٌ (مُتَجَاوِرَاتٌ) طَيِّبُهَا وَخَبِيْثُهَا السِّبَاخُ (صِنْوَانٌ)النَّخْلَتَانِ أَوْ أَكْثَرُ فِيْ أَصْلٍ وَاحِدٍ (وَغَيْرُ صِنْوَانٍ) وَحْدَهَا (بِمَآءٍ وَّاحِدٍ) كَصَالِحِ بَنِيْ آدَمَ وَخَبِيْثِهِمْ أَبُوْهُمْ وَاحِدٌ (السَّحَابُ الثِّقَالُ) الَّذِيْ فِيْهِ الْمَاءُ (كَبَاسِطِ كَفَّيْهِ) يَدْعُو الْمَاءَ بِلِسَانِهِ وَيُشِيْرُ إِلَيْهِ بِيَدِهِ فَلَا يَأْتِيْهِ أَبَدًا. (سَالَتْ أَوْدِيَةٌمبِقَدَرِهَا) تَمْلَا بَطْنَ كُلِّ وَادٍ (زَبَدًا رَابِيًا) الزَّبَدُ زَبَدُ السَّيْلِ زَبَدٌ مِثْلُهُ خَبَثُ الْحَدِيْدِ وَالْحِلْيَةِ. ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ)বলেন, كَبَاسِطِ كَفَّيْهِ যেমন, কেউ হাত বাড়িয়ে দেয়। এটি মুশরিকের দৃষ্টান্ত যারা ‘ইবাদাতে আল্লাহ্ ব্যতীত অন্যকে শরীক করে। যেমন পিপাসার্ত ব্যক্তি যে দূর থেকে পানি পাওয়ার আশা করে, অথচ পানি সংগ্রহ করতে সমর্থ হয় না। অন্যেরা বলেন, سَخَّرَসে অনুগত হল।’’ مُتَجَاوِرَاتٌ পরস্পর নিকটবর্তী হল। الْمَثُلَاتُ (উপমা, দৃষ্টান্ত) مَثُلَةٌ-এর বহুবচন। আল্লাহ্ তা‘আলা বলেছেন, ‘ওরা কি ওদের পূর্বে যা ঘটেছে তারই অনুরূপ ঘটনারই প্রতীক্ষা করে? بِمِقْدَارٍনির্দিষ্ট পরিমাণ। مُعَقِّبَاتٌ ফেরেশ্তা, যারা একের পর এক সকাল-সন্ধ্যায় বদলি হয়ে থাকে। যেমন عَقِيْبُপিছনে (বদলি)। যেমন বলা হয় عَقَّبْتُ فِيْٓ إِثْرِهِ আমি তার পরে (বদলি) এসেছি। الْمِحَالِ শাস্তি كَبَاسِطِ كَفَّيْهِ إِلَى الْمَآءِ সে তৃষ্ণার্তের মত, যে নিজের দুই হাত পানির দিকে বাড়িয়ে দেয়, পানি পাওয়ার জন্য। رَابِيًا (বর্ধনশীল) رَبَايَرْبُوْ থেকে গঠিত। زَبَدٌ ফেনা, সর। الْمَتَاعُ যা দ্বারা উপকৃত হওয়া যায়, যা উপভোগ করা হয়। جُفَاءً বলা হয়, গোশতের পাতিল যখন উত্তপ্ত করা হয়, তখন তার ওপরে ফেনা জমে। এরপর ঠান্ডা হয় এবং ফেনার বিলুপ্তি ঘটে। সেরূপ সত্য, বাতিল (মিথ্যা) থেকে আলাদা হয়ে থাকে।’’ الْمِهَادُ বিছানা يَدْرَءُوْنَ তারা প্রতিহত করে। دَرَأْتُهُ ও دَفَعْتُهُ আমি তাকে দূরে হটিয়ে দিলাম। মালায়িকাহ বলবেন, سَلَامٌعَلَيْكُمْ তোমাদের ওপর শান্তি বর্ষিত হোক। وَإِلَيْهِ مَتَابِ আমি তাঁর কাছে প্রত্যাবর্তন করছি। أَفَلَمْيَيْئَسْ-এটা কি তাদের কাছে প্রকাশ পায়নি, قَارِعَةٌ আকস্মিক বিপদ فَأَمْلَيْتُ আমি অবকাশ দিয়েছি। مَلِيِّ ও مِلَاوَةٌ হতে পঠিত। সে অর্থে مَلِيًّا ব্যবহৃত। প্রশস্ত ও দীর্ঘ যমীনকে مَلًى مِنَ الْأَرْضِ বলা হয়। أَشَقُّ (অধিক কঠিন) اِسْمِ تَفْضِيْلَ-مَشَقَّةِ থেকে গঠিত। مُعَقِّبَ পরিবর্তনশীল। মুজাহিদ (রহ.) বলেন, مُتَجَاوِرَاتٌ অর্থ, কিছু জমি কৃষি উপযোগী এবং কিছু জমি কৃষির অনুপযোগী। আর তাতে একটা থেকে দুই বা ততোধিক খেজুর গাছ উৎপন্ন হয় এবং কতিপয় যমীনে পৃথক পৃথকভাবে উৎপন্ন হয়। সেরূপ অবস্থা আদম (আঃ)-এর সন্তানদের। কেউ নেক্কার আর কেউ বদকার, অথচ সকলেই আদমের সন্তান। السَّحَابُ الثِّقَالُ পানিতে পূর্ণ মেঘমালা। كَبَاسِطِ كَفَّيْهِ তৃষ্ণার্ত ব্যক্তি মুখ দিয়ে পানি চায় এবং হাত দিয়ে পানির দিকে ইশারা করে। তারপর সে সর্বদা তা থেকে বঞ্চিত থাকে। سَالَتْ أَوْدِيَةٌ بِقَدَرِهَا নানাসমূহ তার পরিমাণ মাফিক প্রবাহিত হয়ে ‘‘বাতনে ওয়াদী’’[1] কে ভরে দেয়। زَبَدًا رَابِيًا প্রবাহিত ফেনা। লোহা ও অলংকার উত্তপ্ত করা হলে যেমন ময়লা বের হয়ে আসে। ৪৬৯৭. ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। নিশ্চয়ই রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘ইল্ম গায়েব-এর চাবিকাঠি পাঁচটি, যা আল্লাহ্ ভিন্ন কেউ জানে না। তা হলোঃ আগামী দিন কী হবে, তা আল্লাহ্ ব্যতীত আর কেউ জানে না। মায়ের জরায়ুতে কী আছে, তা আল্লাহ্ ভিন্ন আর কেউ জানে না। বৃষ্টি কখন আসবে, তা আল্লাহ্ ব্যতীত আর কেউ জানে না। কোন ব্যক্তি জানে না তার মৃত্যু কোথায় হবে এবং ক্বিয়ামাত (কিয়ামত) কবে সংঘটিত হবে, তা আল্লাহ্ ব্যতীত আর কেউ জানে না। [১০৩৯] (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪৩৩৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
அல்லாஹ்வின் தூதர் (ஸல்) அவர்கள் கூறினார்கள்: மறைவானவற்றின் திறவுகோல்கள் ஐந்தாகும். அவற்றை அல்லாஹ்வைத் தவிர வேறெவரும் அறியமாட்டார்கள். நாளை என்ன நடக்கவிருக்கிறது என்பதை அல்லாஹ்வைத் தவிர வேறெவரும் அறியமாட்டார்கள். (பெண்களின்) கருப்பைகளில் ஏற்படும் குறைவை(யும் கூடுதலையும்) அல்லாஹ்வைத் தவிர வேறெவரும் அறியமாட்டார்கள். மழை எப்போது வரும் என்பதையும் அல்லாஹ்வைத் தவிர வேறெவரும் அறியமாட்டார்கள். எந்த உயிரும் தான் எந்த இடத்தில் இறக்கும் என்பதை அறியாது. மேலும், மறுமை (நாள்) எப்போது நிகழும் என்பதை அல்லாஹ்வைத் தவிர வேறெவரும் அறியமாட்டார்கள். இதை இப்னு உமர் (ரலி) அவர்கள் அறிவிக்கிறார்கள்.3 அத்தியாயம் :