سَمِعَ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ ، يَقُولُ : " كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُفْطِرُ مِنَ الشَّهْرِ حَتَّى نَظُنَّ أَنْ لاَ يَصُومَ مِنْهُ ، وَيَصُومُ حَتَّى نَظُنَّ أَنْ لاَ يُفْطِرَ مِنْهُ شَيْئًا ، وَكَانَ لاَ تَشَاءُ أَنْ تَرَاهُ مِنَ اللَّيْلِ مُصَلِّيًا إِلَّا رَأَيْتَهُ ، وَلاَ نَائِمًا إِلَّا رَأَيْتَهُ "
حَدَّثَنَا عَبْدُ العَزِيزِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ ، قَالَ : حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ ، عَنْ حُمَيْدٍ ، أَنَّهُ سَمِعَ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ ، يَقُولُ : كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّمَ يُفْطِرُ مِنَ الشَّهْرِ حَتَّى نَظُنَّ أَنْ لاَ يَصُومَ مِنْهُ ، وَيَصُومُ حَتَّى نَظُنَّ أَنْ لاَ يُفْطِرَ مِنْهُ شَيْئًا ، وَكَانَ لاَ تَشَاءُ أَنْ تَرَاهُ مِنَ اللَّيْلِ مُصَلِّيًا إِلَّا رَأَيْتَهُ ، وَلاَ نَائِمًا إِلَّا رَأَيْتَهُ تَابَعَهُ سُلَيْمَانُ ، وَأَبُو خَالِدٍ الأَحْمَرُ ، عَنْ حُمَيْدٍ
حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، عَنْ حُمَيْدٍ، أَنَّهُ سَمِعَ أَنَسًا ـ رضى الله عنه ـ يَقُولُ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ يُفْطِرُ مِنَ الشَّهْرِ حَتَّى نَظُنَّ أَنْ لاَ يَصُومَ مِنْهُ، وَيَصُومُ حَتَّى نَظُنَّ أَنْ لاَ يُفْطِرَ مِنْهُ شَيْئًا، وَكَانَ لاَ تَشَاءُ أَنْ تَرَاهُ مِنَ اللَّيْلِ مُصَلِّيًا إِلاَّ رَأَيْتَهُ وَلاَ نَائِمًا إِلاَّ رَأَيْتَهُ. تَابَعَهُ سُلَيْمَانُ وَأَبُو خَالِدٍ الأَحْمَرُ عَنْ حُمَيْدٍ.
Narrated Anas bin Malik:Sometimes Allah's Messenger (ﷺ) would not fast (for so many days) that we thought that he would not fast that month and he sometimes used to fast (for so many days) that we thought he would not leave fasting throughout that month and (as regards his prayer and sleep at night), if you wanted to see him praying at night, you could see him praying and if you wanted to see him sleeping, you could see him sleeping
Telah menceritakan kepada kami ['Abdul 'Aziz bin 'Abdullah] berkata, telah menceritakan kepada saya [Muhammad bin Ja'far] dari [Humaid] bahwasanya dia mendengar [Anas bin Malik radliallahu 'anhu] berkata: "Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam biasa berbuka (tidak shaum sunnah) selama satu bulan hingga kami menduganya Beliau tidak pernah shaum selama itu, dan bila shaum seakan Beliau terus menerus shaum hingga kami menduganya Beliau tidak pernah berbuka sekalipun dalam bulan itu. Dan jika kamu hendak melihat Beliau pada suatu malam dalam keadaan shalat maka pasti kamu akan melihatnya dan tidak pula dalam posisi tertidur melainkan pasti kalian akan melihatnya pula dalam keadaan tertidur". Hadits ini diikuti pula oleh [Sulaiman] dan [Abu Khalid Al Ahmar] dari [Humaid]
Enes İbn Mâlik (r.a.) şöyle demiştir: "Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem bu ayda o kadar çok oruçsuz olurdu ki, hiç oruç tutmayacak sanırdık. Bazen de o kadar çok oruç tutardı ki bu ayı hep oruçla geçireceğini düşünürdük. Sen onu geceleri ibadet ederken de görmek istesen görürdün, uyurken de görmek İstesen görürdün
ہم سے عبدالعزیز بن عبداللہ نے بیان کیا، کہا کہ مجھ سے محمد بن جعفر نے بیان کیا، ان سے حمید طویل نے، انہوں نے انس رضی اللہ عنہ سے سنا، وہ کہتے تھے کہ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم کسی مہینہ میں روزہ نہ رکھتے تو ایسا معلوم ہوتا کہ اب آپ صلی اللہ علیہ وسلم اس مہینہ میں روزہ ہی نہیں رکھیں گے اور اگر کسی مہینہ میں روزہ رکھنا شروع کرتے تو خیال ہوتا کہ اب آپ صلی اللہ علیہ وسلم کا اس مہینہ کا ایک دن بھی بغیر روزہ کے نہیں رہ جائے گا اور رات کو نماز تو ایسی پڑھتے تھے کہ تم جب چاہتے آپ کو نماز پڑھتے دیکھ لیتے اور جب چاہتے سوتا دیکھ لیتے۔ محمد بن جعفر کے ساتھ اس حدیث کو سلیمان اور ابوخالد نے بھی حمید سے روایت کیا ہے۔
الْقُرْآنَ تَرْتِيلاً إِنَّا سَنُلْقِي عَلَيْكَ قَوْلاً ثَقِيلاً إِنَّ نَاشِئَةَ اللَّيْلِ هِيَ أَشَدُّ وِطَاءً وَأَقْوَمُ قِيلاً إِنَّ لَكَ فِي النَّهَارِ سَبْحًا طَوِيلاً( وَقَوْلُهُ )عَلِمَ أَنْ لَنْ تُحْصُوهُ فَتَابَ عَلَيْكُمْ فَاقْرَءُوا مَا تَيَسَّرَ مِنَ الْقُرْآنِ عَلِمَ أَنْ سَيَكُونُ مِنْكُمْ مَرْضَى وَآخَرُونَ يَضْرِبُونَ فِي الْأَرْضِ يَبْتَغُونَ مِنْ فَضْلِ اللهِ وَآخَرُونَ يُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللهِ فَاقْرَءُوا مَا تَيَسَّرَ مِنْهُ وَأَقِيمُوا الصَّلاَةَ وَآتُوا الزَّكَاةَ وَأَقْرِضُوا اللهَ قَرْضًا حَسَنًا وَمَا تُقَدِّمُوا لِأَنْفُسِكُمْ مِنْ خَيْرٍ تَجِدُوهُ عِنْدَ اللهِ هُوَ خَيْرًا وَأَعْظَمَ أَجْرًا( قَالَ أَبُو عَبْد اللهِ قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا نَشَأَ قَامَ بِالْحَبَشِيَّةِ وِطَاءً قَالَ مُوَاطَأَةَ الْقُرْآنِ أَشَدُّ مُوَافَقَةً لِسَمْعِهِ وَبَصَرِهِ وَقَلْبِهِ لِيُوَاطِئُوا لِيُوَافِقُوا. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘হে চাদর আবৃত রাসূল! রাতে সালাতে দন্ডায়মান থাকুন সামান্য পরিমাণে রাত বাদ দিয়ে। অর্ধ রাত্রি কিংবা তার চেয়ে কিছু কম। অথবা তার চেয়ে কিছু বৃদ্ধি করুন। আর কুরআন পাঠ করুন ধীরে ধীরে, খুব স্পষ্টভাবে। অবশ্যই আমি আপনার প্রতি অচিরেই এক গুরুভার বাণী অবতীর্ণ করছি। নিশ্চয় রাত্রি জাগরণ প্রবৃত্তি দলনে প্রবলতর এবং বক্তব্যের ব্যাপারে বিশেষ ক্রিয়াশীল। দিনের বেলায় তো রয়েছে আপনার বহু কাজ।’’ (সূরাহ্ মুয্যাম্মিল ৭৩/১-৭)। আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘তিনি অবগত আছেন যে, তোমরা এর যথাযথ হিসাব রাখতে পার না। অতএব, তিনি তোমাদের প্রতি ক্ষমাপরায়ণ হয়েছেন। সুতরাং কুরআনের যতটুকু তোমাদের পক্ষে পাঠ করা সহজ, ততটুকু পাঠ করো। তিনি অবগত আছেন যে, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়বে। কেউ কেউ আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধানে দেশভ্রমণ করবে এবং কেউ কেউ আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। অতএব, কুরআনের যতটুকু তিলাওয়াত করা সহজ, ততটুকু তোমরা তিলাওয়াত করো। আর তোমরা সালাত কায়িম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে উত্তম কর্জ দাও। আর তোমরা নিজেদের মঙ্গলের জন্য যা কিছু নেক কাজ অগ্রে প্রেরণ করবে, আল্লাহর কাছে তা তোমরা পাবে তদপেক্ষা উত্তম ও শ্রেষ্ঠ পুরস্কার হিসেবে। তোমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। নিশ্চয় আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’’ (সূরাহ্ মুয্যাম্মিল ৭৩/২০)। ইবনু ‘আব্বাস (রাযি.) বলেন, হাবশী ভাষার نَشَأَ শব্দটির অর্থ قَامَ (উঠে দাঁড়াল) আর وِطَاءً শব্দের অর্থ হল- কুরআনে অধিক অনুকূল। অর্থাৎ তাঁর কান, চোখ এবং হৃদয়ের অধিক অনুকূল এবং তাই তা কুরআনের মর্ম অনুধাবনে অধিকতর উপযোগী। لِيُوَاطِئُوا শব্দের অর্থ হল ‘যাতে তারা সামঞ্জস্য বিধান করতে পারে’। ১১৪১. আনাস (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন কোন মাসে সিয়াম পালন করতেন না। এমন কি আমরা ধারণা করতাম যে, সে মাসে তিনি সিয়াম পালন করবেন না। আবার কোন কোন মাসে সিয়াম পালন করতে থাকতেন, এমন কি আমাদের ধারণা হত যে, সে মাসে তিনি সিয়াম ছাড়বেন না। তাঁকে তুমি সালাত রত অবস্থায় দেখতে চাইলে তাই দেখতে পেতে এবং ঘুমন্ত অবস্থায় দেখতে চাইলে তাও দেখতে পেতে। সুলাইমান ও আবূ খালিদ আহ্মার (রহ.) হুমায়দ (রহ.) হতে হাদীস বর্ণনায় মুহাম্মাদ ইবনু জা‘ফার (রহ.)-এর অনুসরণ করেছেন। (১৯৭২, ১৯৭৩, ৩৫৬১) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১০৭০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
அனஸ் (ரலி) அவர்கள் கூறியதாவது: அல்லாஹ்வின் தூதர் (ஸல்) அவர்கள், இம்மாதம் நோன்பு நோற்கமாட்டார்கள் என்று நாங்கள் கருதுமளவுக்குச் சில மாதங்களில் அவர்கள் (தொடர்ந்து) நோன்பு நோற்காமல் இருப்பார்கள். இம்மாதம் அவர்கள் நோன்பை விடமாட்டார்கள் என்று நாங்கள் கருதுமளவுக்கு அவர்கள் (சில மாதங்களில்) நோன்பு நோற்பார்கள். அவர்களை இரவில் தொழும் நிலையில் நீ காண விரும்பினால், அவ்வாறே அவர்களைக் காண்பாய். அவர்களை (இரவில்) உறங்கும் நிலையில் நீ காண விரும்பினால், அவ்வாறே காண்பாய்.12 இந்த ஹதீஸ் மூன்று அறிவிப்பாளர் தொடர்களில் வந்துள்ளது. அத்தியாயம் :