عَنْ جَمِيلِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْمُؤَذِّنِ ، أَنَّهُ كَانَ يَحْضُرُ عُمَرَ بْنَ عَبْدِ الْعَزِيزِ وَهُوَ " يَقْضِي بَيْنَ النَّاسِ ، فَإِذَا جَاءَهُ الرَّجُلُ يَدَّعِي عَلَى الرَّجُلِ حَقًّا : نَظَرَ ، فَإِنْ كَانَتْ بَيْنَهُمَا مُخَالَطَةٌ أَوْ مُلَابَسَةٌ أَحْلَفَ الَّذِي ادُّعِيَ عَلَيْهِ . وَإِنْ لَمْ يَكُنْ شَيْءٌ مِنْ ذَلِكَ لَمْ يُحَلِّفْهُ "
قَالَ يَحْيَى : قَالَ مَالِكٌ ، عَنْ جَمِيلِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْمُؤَذِّنِ ، أَنَّهُ كَانَ يَحْضُرُ عُمَرَ بْنَ عَبْدِ الْعَزِيزِ وَهُوَ يَقْضِي بَيْنَ النَّاسِ ، فَإِذَا جَاءَهُ الرَّجُلُ يَدَّعِي عَلَى الرَّجُلِ حَقًّا : نَظَرَ ، فَإِنْ كَانَتْ بَيْنَهُمَا مُخَالَطَةٌ أَوْ مُلَابَسَةٌ أَحْلَفَ الَّذِي ادُّعِيَ عَلَيْهِ . وَإِنْ لَمْ يَكُنْ شَيْءٌ مِنْ ذَلِكَ لَمْ يُحَلِّفْهُ قَالَ مَالِكٌ : وَعَلَى ذَلِكَ الْأَمْرُ عِنْدَنَا ، أَنَّهُ مَنِ ادَّعَى عَلَى رَجُلٍ بِدَعْوَى ، نُظِرَ فَإِنْ كَانَتْ بَيْنَهُمَا مُخَالَطَةٌ أَوْ مُلَابَسَةٌ أُحْلِفَ الْمُدَّعَى عَلَيْهِ . فَإِنْ حَلَفَ بَطَلَ ذَلِكَ الْحَقُّ عَنْهُ ، وَإِنْ أَبَى أَنْ يَحْلِفَ ، وَرَدَّ الْيَمِينَ عَلَى الْمُدَّعِي ، فَحَلَفَ طَالِبُ الْحَقِّ ، أَخَذَ حَقَّهُ
قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِكٌ عَنْ جَمِيلِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْمُؤَذِّنِ، أَنَّهُ كَانَ يَحْضُرُ عُمَرَ بْنَ عَبْدِ الْعَزِيزِ وَهُوَ يَقْضِي بَيْنَ النَّاسِ فَإِذَا جَاءَهُ الرَّجُلُ يَدَّعِي عَلَى الرَّجُلِ حَقًّا نَظَرَ فَإِنْ كَانَتْ بَيْنَهُمَا مُخَالَطَةٌ أَوْ مُلاَبَسَةٌ أَحْلَفَ الَّذِي ادُّعِيَ عَلَيْهِ وَإِنْ لَمْ يَكُنْ شَىْءٌ مِنْ ذَلِكَ لَمْ يُحَلِّفْهُ . قَالَ مَالِكٌ وَعَلَى ذَلِكَ الأَمْرُ عِنْدَنَا أَنَّهُ مَنِ ادَّعَى عَلَى رَجُلٍ بِدَعْوَى نُظِرَ فَإِنْ كَانَتْ بَيْنَهُمَا مُخَالَطَةٌ أَوْ مُلاَبَسَةٌ أُحْلِفَ الْمُدَّعَى عَلَيْهِ فَإِنْ حَلَفَ بَطَلَ ذَلِكَ الْحَقُّ عَنْهُ وَإِنْ أَبَى أَنْ يَحْلِفَ وَرَدَّ الْيَمِينَ عَلَى الْمُدَّعِي فَحَلَفَ طَالِبُ الْحَقِّ أَخَذَ حَقَّهُ .
Yahya said that Malik spoke about a man who died and had a debt owing to him and there was one witness, and some people had a debt against him and they had only one witness, and his heirs refused to take an oath on their rights with their witness. He said, "The creditors take an oath and take their rights. If there is anything left over, the heirs do not take any of it. That is because the oaths were offered to them before and they abandoned them, unless they say, 'We did not know that our companion had extra,' and it is known that they only abandoned the oaths because of that. I think that they should take an oath and take what remains after his debt." Yahya said, "Malik said about Jamil ibn Abd ar-Rahman al-Muadhdin that he was present with Umar ibn Abd al-Aziz when he was judging between people. If a man came to him with a claim against a man, he examined whether or not there were frequent transactions and dealings between them. If there were, the defendant could make an oath. If there was nothing of that nature he did not accept an oath from him." Malik summed up, "What is done in our community is that if some one makes a claim against a man, it is examined. If there are frequent transactions and dealings between them, the defendant is made to take an oath. If he takes an oath, the claim against him is dropped. If the defendant refuses to take an oath, and returns the oath to the claimant, the one claiming his right takes an oath and takes his due
Malek a rapporté que Jamil Ibn Abdul Rahman Al-Mouezzin partageait avec Omar Ibn Abdul Aziz les séances, où il décidait des controverses entre les gens. Au cas où un homme venait prétendre avoir d'un autre, un droit, Omar tenait la chose en considération; ainsi, s'il trouvait qu'entre eux, il y avait une affaire commune ou de conjecture, il demandait à l'accusé de faire un serment, et s'il trouvait qu'il n'y avait rien de pareil, il ne prenait pas un serment». Malek a dit: «C'est bien ce que nous suivons chez nous (à Médine) à savoir que, au cas où un homme porte accusation contre un autre, il faut considérer les choses ainsi, s'il se trouve entre eux une affaire commune ou de conjecture, on demande à l'accusé de faire un serment; s'il le fait, l'accusation n'est plus considérée, par contre s'il refuse de le faire, déférant le serment au plaintif, et que ce dernier fasse serment, il aura ainsi son droit au complet». Chapitre VII Le jugement fait sur le témoignage des enfants
Yahya berkata; Malik berkata; dari [Jamil bin Abdurrahman Al muadzin] Bahwasanya ia pernah menghadiri majlis [Umar bin Abdul Aziz] saat memberikan putusan antara manusia. Tiba-tiba ada seorang laki-laki menuntut haknya dari orang lain. Maka Umar pun meneliti; jika di antara keduanya ada ketidakjelasan dan kesalahpahaman, maka orang yang menggugat diminta untuk bersumpah. Jika tidak ada pertentangan maka tidak disumpah
کہا مالک نے اگر ایک شخص مرجائے اور وہ لوگوں کا قرضدار ہو جس کا ایک گواہ ہو اور اس کا بھی قرض ایک پر آتا ہو اس کا بھی ایک گواہ ہو اور اس کے وارث قسم کھانے سے انکار کریں تو قرض خواہ قسم کا کر اپنا قرضہ وصول کریں اگر کچھ بچ رہے گا تو وہ وارثوں کو نہ ملے گا کیونکہ انہوں نے قسم نہ کھا کر اپناحق آپ چھوڑ دیا مگر جب وارث یہ کہیں کہ ہم کو معلوم نہ تھا کہ قرض میں سے کچھ بچ رہے گا اسی واسطے ہم نے قسم نہیں کھائی اور حاکم کو معلوم ہوجائے کہ وارثوں نے اسی واسطے قسم نہ کھائی تھی تو اس صورت میں وارث قسم کھا کر جو کچھ مال بچ رہا ہے اس کو کے سکتے ہیں ۔
মালিক (রহঃ) বলেন যে, যদি কোন বস্তু রেহেন রাখার পর তাহা রেহেন গ্রহীতার নিকট নষ্ট হইয়া যায় এবং রাহেন ও মুরতাহেন উভয়ই রেহেনের বস্তু ও পরিমাণ সম্পর্কে কোন দ্বিমত রাখে না, কিন্তু রেহেনের বস্তুর মূল্যে তাহাদের মতভেদ হয়, যেমন রাহেন বলে যে, তাহার মূল্য বিশ দীনার আর মুরতাহেন বলে যে, তাহার মূল্য দশ দীনার অথচ রেহেনকৃত বস্তুর মূল্য বিশ দীনারই ছিল। এই অবস্থায় রেহেন গ্রহীতাকে বলা হইবে যে, তুমি রেহেনের গুণ বর্ণনা কর। যদি সে বর্ণনা করে তবে তাহাকে এই ব্যাপারে কসমও দেওয়া হইবে। অতঃপর এই ব্যাপারে ওয়াকিফহাল এমন লোক তাহার মূল্য নির্ণয় করবে। যদি নির্ণয় করার মূল্য রেহেনের বস্তুর মূল্যের চাইতে অধিক হয় তবে মুরতাহেনকে বলা হইবে যে, অবশিষ্ট মূল্য রেহেনদাতাকে ফেরত দিয়া দাও। আর যদি সেই নির্ধারিত মূল্য রেহেনের বস্তুর মূল্যের চাইতে কম হয় তবে অবশিষ্ট মূল্য রাহেনকে ফেরত দিতে বলা হইবে। আর যদি সমান হয় তবে আর কোন কথাই থাকিবে না। মালিক (রহঃ) বলেন যে, দুইজনের মধ্যে যদি মতভেদ হয় রেহেনদাতা বলে যে, তোমার কাছে উহা আমি দশ দীনার রেহেন রাখিয়াছি, আর রেহেন গ্রহীতা বলে যে, আমি তোমার নিকট হইতে উহা বিশ দীনার প্রদান করার পরিবর্তে গ্রহণ করিয়াছি। আর জিনিস গ্রহীতার নিকট আছে, এই অবস্থায় গ্রহীতাকে কসম দেওয়া হইবে। অতঃপর যদি ঐ অর্থের অংক রেহেনের বস্তুর মূল্যের সমান হয় তবে তো কোন কথাই নাই। আর যদি গ্রহীতার দাবি বিশ দীনার উহা হইতে মূল্য কম হয় তবে রেহেনদাতাকে কসম দেওয়া হইবে। সে মুরতাহেনের হক আদায় করিয়া তাহা (রেহেন বস্তু) গ্রহণ করিতেও পারে, নাও করিতে পারে। উহা দিয়া মুরতাহেন ডাহার হক গ্রহণ করিবে। মুরতাহেনকেই প্রথমে কসম দেওয়ান উত্তম, কারণ রেহেনের বস্তুটি তাহার কবজায় আছে। মালিক (রহঃ) বলেন যে, যদি রেহেন বিশ দীনার হইতে কম হয় তবে রেহেন গ্রহীতাকে কসম দেওয়া হইবে। অতঃপর রেহেনদাতাকে বলা হইবে যে, তোমার এখন ইচ্ছা বিশ দীনার আদায় করিয়া নিজ বস্তু লইয়া যাইবে অথবা নিজেও কসম করিবে যে, এত অর্থে আমি উহা রেহেন রাখিয়াছিলাম। যদি কসম করিয়া নেয় তবে রেহেনগ্রহীতা রেহেনের বস্তুর চাইতে যতদূর কর্জের কথা অধিক বলিয়াছিল তাহা তাহার জিম্মী হইতে উঠিয়া যাইবে। আর যদি কসম না করে তবে তাহাকে মুরতাহেনের দাবি যাহা তাহা দিতে হইবে। মালিক (রহঃ) বলেন, যদি রেহেনের বস্তু নষ্ট হইয়া যায় এবং তাহাদের নিজ নিজ দাবির মধ্যে মতভেদ হইয়া যায় যেমন রেহেনগ্রহীতা বলে যে, রেহেনের অর্থ বিশ দীনার ছিল। আর রেহেনের মূল্য মাত্র দশ দীনার ছিল। পক্ষান্তরে রেহেনদাতা বলে যে, রেহেনের বস্তুর মূল্য বিশ দীনার এবং রেহেনের বাবদে প্রদত্ত অর্থ দশ দীনার ছিল, তবে এই অবস্থায় রেহেন গ্রহীতাকে বলা হইবে যে, তুমি রেহেনের বস্তুর বর্ণনা দাও। অতঃপর অভিজ্ঞ লোকগণ বর্ণনা অনুযায়ী মূল্য নির্ধারণ করবে। যদি মূল্য বিশ দীনারের চাইতে অধিক হয় তবে রেহেনগ্রহীতাকে হলফ করাইয়া যতদূর বেশি হয় দাতাকে দেওয়া হইবে। আর যদি বিশ দীনার হইতে কম হয় তবে রেহেন গ্রহীতাকে কসম দেওয়া হইবে। মূল্য যাহা আদায় হইয়াছে তাহা তো গ্রহীতার, আর বাকির জন্য দাতার নিকট হইতে কসম লওয়া হইবে। যদি সে কসম করে তবে গ্রহীতা দাতার নিকট হইতে কিছুই নিতে পারিবে না। আর কসম না করিলে বিশ দীনার হইতে যত কম তত দীনার দাতার দিতে হইবে।