عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ ، قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : " لَوْ لَبِثْتُ فِي السِّجْنِ مَا لَبِثَ يُوسُفُ ، ثُمَّ أَتَانِي الدَّاعِي لَأَجَبْتُهُ "
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ ، حَدَّثَنَا جُوَيْرِيَةُ ، عَنْ مَالِكٍ ، عَنِ الزُّهْرِيِّ ، أَنَّ سَعِيدَ بْنَ المُسَيِّبِ ، وَأَبَا عُبَيْدٍ ، أَخْبَرَاهُ ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ ، قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّمَ : لَوْ لَبِثْتُ فِي السِّجْنِ مَا لَبِثَ يُوسُفُ ، ثُمَّ أَتَانِي الدَّاعِي لَأَجَبْتُهُ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ، حَدَّثَنَا جُوَيْرِيَةُ، عَنْ مَالِكٍ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْمُسَيَّبِ، وَأَبَا، عُبَيْدٍ أَخْبَرَاهُ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ " لَوْ لَبِثْتُ فِي السِّجْنِ مَا لَبِثَ يُوسُفُ، ثُمَّ أَتَانِي الدَّاعِي لأَجَبْتُهُ ".
Narrated Abu Huraira:Allah's Messenger (ﷺ) said, "If I stayed in prison as long as Joseph stayed and then the messenger came, I would respond to his call (to go out of the prison)
Telah menceritakan kepada kami [Abdullah] telah menceritakan kepada kami [Juwairiyah] dari [Malik] dari [Az Zuhri], bahwasanya [Sa'id bin Musayyab] dan [Abu Ubaid] mengabarkan kepadanya dari [Abu Hurairah] radliallahu 'anhu mengatakan, Rasulullah Shallallahu'alaihiwasallam bersabda; "kalaulah aku mendekam dalam penjara sekian lama sebagaimana Yusuf, kemudian seorang penyeru mendatangiku, niscaya kupenuhi panggilannya
Ebu Hureyre r.a.'in nakline göre Resulullah Sallallahu Aleyhi ve Sellem: "Eğer ben zindanda Yusuf'un kaldığı kadar kalsaydım da sonra bana kral tarafından davetçi gelseydi, ben hemen ona icabet ederdim" buyurmuştur. Fethu'l-Bari Açıklaması: "Hapiste bulunanların, fesat ve şirk ehli kimselerin rüyaları."diye Buharinin attığı başlık Daha önce sahih rüyanın genellikle salih kimselere mahsus olmakla birlikte başkaları tarafından da görülebileceğine işaret etmiştik. Rüya tabiri yapan alimler şöyle derler: Bir kafir veya fasık salih bir rüya gördüğü takdirde bu mesela ona iman veya tövbe etmesi şeklinde hidayet edileceğine dair bir müjde ya da kafir veya fasık kaldığı takdirde bir uyarıdır. Bazen de onun dışında ailesinden biri hakkında müjde de olabilir. O kişi, içinde bulunduğu durumdan razı olduğunu gösteren şeyler görür. Oysa bu bir imtihan, aldanma ve hile kabilinden olabilir. Bundan Allah'a sığınırız
ہم سے عبداللہ نے بیان کیا، انہوں نے کہا ہم سے جویریہ نے بیان کیا، ان سے امام مالک نے بیان کیا، ان سے زہری نے بیان کیا، انہیں سعید بن مسیب اور ابوعبیدہ نے خبر دی اور ان سے ابوہریرہ رضی اللہ عنہ نے بیان کیا کہ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا ”اگر میں اتنے دنوں قید میں رہتا جتنے دنوں یوسف علیہ السلام پڑے رہے اور پھر میرے پاس قاصد بلانے آتا تو میں اس کی دعوت قبول کر لیتا۔“
لِقَوْلِهِ تَعَالَى : (وَدَخَلَ مَعَهُ السِّجْنَ فَتَيَانِ قَالَ أَحَدُهُمَا إِنِّي أَرَانِي أَعْصِرُ خَمْرًا وَقَالَ الْاٰخَرُ إِنِّي أَرَانِيْ أَحْمِلُ فَوْقَ رَأْسِي خُبْزًا تَأْكُلُ الطَّيْرُ مِنْهُ نَبِّئْنَا بِتَأْوِيلِهِ إِنَّا نَرَاكَ مِنْ الْمُحْسِنِينَ قَالَ لاَ يَأْتِيكُمَا طَعَامٌ تُرْزَقَانِهِ إِلاَّ نَبَّأْتُكُمَا بِتَأْوِيلِهِ قَبْلَ أَنْ يَأْتِيَكُمَا ذَلِكُمَا مِمَّا عَلَّمَنِي رَبِّي إِنِّي تَرَكْتُ مِلَّةَ قَوْمٍ لاَ يُؤْمِنُونَ بِاللهِ وَهُمْ بِالْاٰخِرَةِ هُمْ كَافِرُونَ وَاتَّبَعْتُ مِلَّةَ آبَائِي إِبْرَاهِيمَ وَإِسْحَاقَ وَيَعْقُوبَ مَا كَانَ لَنَا أَنْ نُشْرِكَ بِاللهِ مِنْ شَيْءٍ ذَلِكَ مِنْ فَضْلِ اللهِ عَلَيْنَا وَعَلَى النَّاسِ وَلٰكِنَّ أَكْثَرَ النَّاسِ لاَ يَشْكُرُونَ يَا صَاحِبَيْ السِّجْنِ أَأَرْبَابٌ مُتَفَرِّقُونَ) (يوسف) وَقَالَ الْفُضَيْلُ عِنْدَ قَوْلِهٖ (يَا صَاحِبَيْ السِّجْنِ) ( أَأَرْبَابٌ مُتَفَرِّقُونَ خَيْرٌ أَمْ اللهُ الْوَاحِدُ الْقَهَّارُ مَا تَعْبُدُونَ مِنْ دُونِهٖ إِلاَّ أَسْمَآءً سَمَّيْتُمُوهَا أَنْتُمْ وَآبَاؤُكُمْ مَا أَنْزَلَ اللهُ بِهَا مِنْ سُلْطَانٍ إِنْ الْحُكْمُ إِلاَّ لِلَّهِ أَمَرَ أَنْ لاَ تَعْبُدُوا إِلاَّ إِيَّاهُ ذٰلِكَ الدِّينُ الْقَيِّمُ وَلٰكِنَّ أَكْثَرَ النَّاسِ لاَ يَعْلَمُونَ يَا صَاحِبَيْ السِّجْنِ أَمَّا أَحَدُكُمَا فَيَسْقِي رَبَّه” خَمْرًا وَأَمَّا الْاٰخَرُ فَيُصْلَبُ فَتَأْكُلُ الطَّيْرُ مِنْ رَأْسِهِ قُضِيَ الْأَمْرُ الَّذِي فِيهِ تَسْتَفْتِيَانِ وَقَالَ لِلَّذِي ظَنَّ أَنَّهُ نَاجٍ مِنْهُمَا اذْكُرْنِي عِنْدَ رَبِّكَ فَأَنْسَاهُ الشَّيْطَانُ ذِكْرَ رَبِّهِ فَلَبِثَ فِي السِّجْنِ بِضْعَ سِنِينَ وَقَالَ الْمَلِكُ إِنِّي أَرٰى سَبْعَ بَقَرَاتٍ سِمَانٍ يَأْكُلُهُنَّ سَبْعٌ عِجَافٌ وَسَبْعَ سُنْبُلاَتٍ خُضْرٍ وَأُخَرَ يَابِسَاتٍ يَا أَيُّهَا الْمَلاَ أَفْتُونِي فِي رُؤْيَايَ إِنْ كُنْتُمْ لِلرُّؤْيَا تَعْبُرُونَ قَالُوا أَضْغَاثُ أَحْلاَمٍ وَمَا نَحْنُ بِتَأْوِيلِ الْأَحْلاَمِ بِعَالِمِينَ وَقَالَ الَّذِي نَجَا مِنْهُمَا وَادَّكَرَ بَعْدَ أُمَّةٍ أَنَا أُنَبِّئُكُمْ بِتَأْوِيلِهِ فَأَرْسِلُونِ يُوسُفُ أَيُّهَا الصِّدِّيقُ أَفْتِنَا فِي سَبْعِ بَقَرَاتٍ سِمَانٍ يَأْكُلُهُنَّ سَبْعٌ عِجَافٌ وَسَبْعِ سُنْبُلاَتٍ خُضْرٍ وَأُخَرَ يَابِسَاتٍ لَعَلِّي أَرْجِعُ إِلَى النَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَعْلَمُونَ قَالَ تَزْرَعُونَ سَبْعَ سِنِينَ دَأْبًا فَمَا حَصَدْتُمْ فَذَرُوهُ فِي سُنْبُلِهٖ إِلاَّ قَلِيلاً مِمَّا تَأْكُلُونَ ثُمَّ يَأْتِي مِنْ بَعْدِ ذٰلِكَ سَبْعٌ شِدَادٌ يَأْكُلْنَ مَا قَدَّمْتُمْ لَهُنَّ إِلاَّ قَلِيلاً مِمَّا تُحْصِنُونَ ثُمَّ يَأْتِي مِنْ بَعْدِ ذٰلِكَ عَامٌ فِيهِ يُغَاثُ النَّاسُ وَفِيهِ يَعْصِرُونَ وَقَالَ الْمَلِكُ ائْتُونِي بِهٖ فَلَمَّا جَآءَهُ الرَّسُولُ قَالَ ارْجِعْ إِلٰى رَبِّكَ) (وَادَّكَرَ) : افْتَعَلَ مِنْ ذَكَرَ (أُمَّةٍ) قَرْنٍ وَتُقْرَأُ أَمَهٍ نِسْيَانٍ وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ (يَعْصِرُونَ) الأَعْنَابَ وَالدُّهْنَ (تُحْصِنُونَ) تَحْرُسُونَ আল্লাহ্ বলেনঃ তার সঙ্গে দু’যুবকও কারাগারে প্রবেশ করেছিল। তাদের একজন বলল, ‘আমি স্বপ্নে দেখলাম যে আমি মদ তৈরি করছি।’ অন্যজন বলল, ‘আমি স্বপ্নে দেখলাম, আমি মাথায় রুটি বহন করছি আর পাখী তাত্থেকে খাচ্ছে। আমাদেরকে এর ব্যাখ্যা বলে দাও, আমরা দেখছি তুমি একজন সৎকর্মশীল লোক।’ সে (ইউসুফ) বলল, ‘তোমাদেরকে যে খাবার দেয়া হয় তা আসার আগেই আমি তোমাদেরকে তার ব্যাখ্যা জানিয়ে দেব। আমার প্রতিপালক আমাকে যে জ্ঞান দান করেছেন এটা সেই জ্ঞানেরই অংশ। যে সম্প্রদায় আল্লাহ্তে বিশ্বাস করে না আর আখিরাতে অবিশ্বাসী, আমি তাদের নিয়ম নীতি পরিত্যাগ করেছি। আমি আমার পূর্বপুরুষ ইব্রাহীম, ইসহাক ও ইয়া‘কূবের আদর্শের অনুসরণ করি। আল্লাহর সাথে কোন কিছুকে শরীক করা আমার কাজ নয়। এটা আমাদের প্রতি ও মানুষের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ, কিন্তু অধিকাংশ লোকই শোকর করে না। হে আমার জেলের সঙ্গীদ্বয়! ভিন্ন ভিন্ন প্রতিপালক ভালো, না মহাপরাক্রমশালী এক আল্লাহ? তাঁকে বাদ দিয়ে তোমরা যার ‘ইবাদাত করছ তা কতকগুলো নাম ছাড়া আর কিছুই নয়, যে নামগুলো তোমরা আর তোমাদের পিতৃ পুরুষরা রেখেছ। এ ব্যাপারে আল্লাহ কোন প্রমাণ নাযিল করেননি। আল্লাহ ছাড়া কোন বিধান দাতা নেই। তিনি আদেশ করেছেন যে, তোমরা তাঁকে ছাড়া আর কারো ‘ইবাদাত করবে না, এটাই সঠিক দ্বীন, কিন্তু অধিকাংশ মানুষই তা জানে না। হে আমার জেলের সঙ্গীদ্বয়! তোমাদের দু’জনের একজন তার প্রভুকে মদ পান করাবে আর অন্যজনকে শূলে দেয়া হবে, আর পাখী তার মস্তক ঠুকরে খাবে। তোমরা দু’জন যে সম্পর্কে জানতে চেয়েছ তার ফায়সালা হয়ে গেছে। তাদের দু’জনের মধ্যে যে জন মুক্তি পাবে ব’লে সে (ইউসুফ) মনে করল তাকে বলল, ‘তোমার প্রভুর কাছে আমার সম্পর্কে বলিও।’ কিন্তু শয়তান তাকে তার প্রভুর কাছে ইউসুফের কথা উল্লেখ করতে ভুলিয়ে দিল। ফলে ইউসুফ বেশ কয়েক বছর কারাগারে আটক থেকে গেল। রাজা বললেন, ‘আমি স্বপ্নে দেখলাম সাতটি হৃষ্টপুষ্ট গাভী, সাতটি জীর্ণশীর্ণ গাভী তাদেরকে খাচ্ছে। (আর দেখলাম) সাতটি সবুজ সতেজ শীষ আর অন্য সাতটি শুকনো। ওহে সভাষদগণ! আমার কাছে তোমরা আমার স্বপ্নের ব্যাখ্যা কর যদি তোমরা ব্যাখ্যা করতে পার।’ তারা বলল, ‘এতো অস্পষ্ট স্বপ্নের কথা, আর আমরা এ ধরনের স্বপ্ন ব্যাখ্যায় অভিজ্ঞ নই।’ দু’জনের মধ্যে যে জন জেল থেকে মুক্তি পেয়েছিল আর দীর্ঘকাল পর যার স্মরণ হল সে বলল, ‘আমি তোমাদেরকে তার ব্যাখ্যা বলে দেব, তবে তোমরা আমাকে (জেলখানায় ইউসুফের কাছে) পাঠাও। সে বলল, ‘হে সত্যবাদী ইউসুফ! সাতটি হৃষ্টপুষ্ট গাভী, যাদেরকে খাচ্ছে জীর্ণশীর্ণ সাতটি গাভী আর সাতটি সবুজ সতেজ শীষ আর অন্যগুলো শুকনো। (আমাদেরকে এর ব্যাখ্যা জানিয়ে দাও) যাতে আমি তাদের কাছে ফিরে যেতে পারি আর তারা জেনে নিতে পারে।’ সে (ইউসুফ) বলল, ‘সাত বছর তোমরা এক নাগাড়ে চাষ করবে, অতঃপর যখন ফসল কাটবে তখন তোমরা যে সামান্য পরিমাণ খাবে তা বাদে শিষ সমেত সংরক্ষণ করবে। এরপর আসবে সাতটি কঠিন বছর। এ সময়ের জন্য পূর্বে যা তোমরা সঞ্চয় করেছিলে তা লোকে খাবে, কেবল সেই অল্পটুকু বাদে যা তোমরা সঞ্চয় করবে। এর পর আসবে একটা বছর যখন মানুষের জন্য প্রচুর বৃষ্টিপাত হবে আর মানুষ প্রচুর ভোগবিলাস করবে।’ রাজা বলল, ‘তোমরা তাকে (ইউসুফকে) আমার কাছে নিয়ে এসো।’ দূত যখন তার কাছে আসলো তখন ইউসুফ বলল, ‘তোমার প্রভুর কাছে ফিরে যাও। (সূরাহ ইউসুফ ১২/৩৬-৫০) ادَّكَرَ-এর আসল রূপ ذَكَرَ শব্দ থেকে ‘ইয়্তাকারা’। أُمَّةٍ অর্থ যুগ। أُمَّةٍ ও পড়া যায়, অর্থ ভুলে যাওয়া। ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন يَعْصِرُونَ আঙুর ও তেল নিংড়িয়ে রস বের করবে। تَحْرُسُونَ তোমরা সংরক্ষণ করবে। ৬৯৯২. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ইউসুফ (আঃ) যতদিন জেলে কাটিয়েছেন, যদি আমি ততদিন কাটাতাম, আর আমার কাছে (বাদশাহর) আহবানকারী আসত, সেক্ষেত্রে আমি অবশ্যই তার ডাকে সাড়া দিতাম।[1] [৩৩৭২] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৫০৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
அல்லாஹ்வின் தூதர் (ஸல்) அவர்கள் கூறினார்கள்: (இறைத்தூதர்) யூசுஃப் (அலை) அவர்கள் (சிறையில்) கழித்த காலம் அளவுக்கு நான் சிறையில் காலம் கழித்திருந்து, பிறகு (அவரிடம் வந்ததைப் போன்றே) என்னை (விடுதலை செய்ய) அழைப்பவர் என்னிடம் வந்திருந்தால் நான் அதை ஏற்றுக்கொண்டிருப்பேன். இதை அபூஹுரைரா (ரலி) அவர்கள் அறிவிக்கிறார்கள்.7 இந்த ஹதீஸ் இரு அறிவிப்பாளர்தொடர்களில் வந்துள்ளது. அத்தியாயம் :