عَنْ أَبِي سَعِيدٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ، قَالَ : " النَّاسُ يَصْعَقُونَ يَوْمَ القِيَامَةِ ، فَأَكُونُ أَوَّلَ مَنْ يُفِيقُ ، فَإِذَا أَنَا بِمُوسَى آخِذٌ بِقَائِمَةٍ مِنْ قَوَائِمِ العَرْشِ ، فَلاَ أَدْرِي أَفَاقَ قَبْلِي أَمْ جُوزِيَ بِصَعْقَةِ الطُّورِ "
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ ، عَنْ عَمْرِو بْنِ يَحْيَى ، عَنْ أَبِيهِ ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ ، عَنِ النَّبِيِّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّمَ ، قَالَ : النَّاسُ يَصْعَقُونَ يَوْمَ القِيَامَةِ ، فَأَكُونُ أَوَّلَ مَنْ يُفِيقُ ، فَإِذَا أَنَا بِمُوسَى آخِذٌ بِقَائِمَةٍ مِنْ قَوَائِمِ العَرْشِ ، فَلاَ أَدْرِي أَفَاقَ قَبْلِي أَمْ جُوزِيَ بِصَعْقَةِ الطُّورِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَمْرِو بْنِ يَحْيَى، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ ـ رضى الله عنه ـ عَنِ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ " النَّاسُ يَصْعَقُونَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ، فَأَكُونُ أَوَّلَ مَنْ يُفِيقُ، فَإِذَا أَنَا بِمُوسَى آخِذٌ بِقَائِمَةٍ مِنْ قَوَائِمِ الْعَرْشِ، فَلاَ أَدْرِي أَفَاقَ قَبْلِي، أَمْ جُوزِيَ بِصَعْقَةِ الطُّورِ ".
Narrated Abu Sa`id:The Prophet (ﷺ) said, 'People will be struck unconscious on the Day of Resurrection and I will be the first to regain consciousness, and behold! There I will see Moses holding one of the pillars of Allah's Throne. I will wonder whether he has become conscious before me of he has been exempted, because of his unconsciousness at the Tur (mountain) which he received (on the earth)
Telah bercerita kepada kami [Muhammad bin Yusuf] telah bercerita kepada kami [Sufyan] dari ['Amru binYahya] dari [bapaknya] dari [Abu Sa'id radliallahu 'anhu] dari Nabi shallallahu 'alaihi wasallam bersabda: "Manusia semua akan mati pada hari qiyamat lalu aku menjadi orang yang pertama yang sadar (dihidupkan lagi), ternyata di hadapanku ada Nabi Musa 'Alaihissalam yang sedang berpegangan salah satu tiang dari tiang 'Arsy. Aku tidak tahu apakah dia lebih dahulu sadar (dihidupkan) sebelum aku, atau dia termasuk orang yang dikecualikan dari kematian saat kegoncangan hari qiyamat
Ebu Said r.a.'dan rivayete göre Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem şöyle buyurdu: "Kıyamet gününde insanlar baygın düşeceklerdir. İlk ayılacak kişi ben olacağım. Bir de ne göreyim: Musa, Arş'ın ayaklarından birisini yakalamış duruyor. Bilemiyorum benden önce mi ayılmış olacak, yoksa Tur'daki baygınlığının karşılığı mı ona verilmiş olacak?
ہم سے محمد بن یوسف بیکندی نے بیان کیا ‘ کہا ہم سے سفیان بن عیینہ نے ‘ ان سے عمرو بن یحییٰ نے ‘ ان سے ان کے والد یحییٰ بن عمارہ نے اور ان سے ابو سعید خدری رضی اللہ عنہ نے کہ نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا ”قیامت کے دن سب لوگ بیہوش ہو جائیں گے ‘ پھر سب سے پہلے میں ہوش میں آؤں گا اور دیکھوں گا کہ موسیٰ علیہ السلام عرش کے پایوں میں سے ایک پایہ تھامے ہوئے ہیں۔ اب مجھے یہ معلوم نہیں کہ وہ مجھ سے پہلے ہوش میں آ گئے ہوں گے یا ( بیہوش ہی نہیں کئے گئے ہوں گے بلکہ ) انہیں کوہ طور کی بے ہوشی کا بدلہ ملا ہو گا۔“
وَوٰعَدْنَا مُوْسٰى ثَلٰثِيْنَ لَيْلَةً وَّأَتْمَمْنٰهَا بِعَشْرٍ فَتَمَّ مِيْقَاتُ رَبِّهٰٓ أَرْبَعِيْنَ لَيْلَةً ج وَقَالَ مُوْسٰى لِأَخِيْهِ هٰرُوْنَ اخْلُفْنِيْ فِيْ قَوْمِيْ وَأَصْلِحْ وَلَا تَتَّبِعْ سَبِيْلَ الْمُفْسِدِيْنَ (142) وَلَمَّا جَآءَ مُوْسٰى لِمِيْقَاتِنَا وَكَلَّمَه” رَبُّه” لا قَالَ رَبِّ أَرِنِيْٓ أَنْظُرْ إِلَيْكَ ط قَالَ لَنْ تَرٰﯨـنِىْ إِلَى قَوْلِهِ وَأَنَا أَوَّلُ الْمُؤْمِنِيْنَ (الأعراف142-143) আর আমি মূসাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি ত্রিশ রাত্রির এবং সেগুলোকে পূর্ণ করেছি আরো দশ রাত দ্বারা। বস্ত্তত এভাবে চল্লিশ রাতের মেয়াদ পূর্ণ হয়ে গেছে। আর মূসা তাঁর ভাই হারূনকে বললেন, আমার সম্প্রদায়ে তুমি আমার প্রতিনিধি হিসাবে থাক। তাদের সংশোধন করতে থাক এবং ফাসাদ সৃষ্টিকারীদের পথে চলো না। অতঃপর মূসা যখন আমার প্রতিশ্রুতির সময় অনুযায়ী এসে হাযির হলেন এবং তাঁর সাথে তাঁর রবের কথা বললেন, তখন তিনি বললেন, হে আমার রব, আমাকে তোমার দর্শন দাও, যেন আমি তোমাকে দেখতে পাই.... (আয়াতের শেষ পর্যন্ত) আর আমিই প্রথম মু‘মিনদের মধ্যে প্রথম শ্রেণীর। (আ’রাফ ১৪২-৪৩) يُقَالُ دَكَّهُ زَلْزَلَهُ فَدُكَّتَا فَدُكِكْنَ جَعَلَ الْجِبَالَ كَالْوَاحِدَةِ كَمَا قَالَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ أَنَّ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضَ كَانَتَا رَتْقًا (الأنبياء : 30) وَلَمْ يَقُلْ كُنَّ رَتْقًا مُلْتَصِقَتَيْنِ أُشْرِبُوْا ثَوْبٌ مُشَرَّبٌ مَصْبُوغٌ قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ انْبَجَسَتْ انْفَجَرَتْ وَإِذْ نَتَقْنَا الْجَبَلَ رَفَعْنَا বলা হয় دَكَّتَا অর্থ ভূকম্পন। আয়াতে উল্লেখিত فَدَكَّتَا দ্বিবচন বহুবচন অর্থে ব্যবহৃত। এখানে الْجِبَالَ শব্দটিকে এক ধরে নিয়ে وَالأَرْضَ সহ দ্বিচনরূপে دَكَّتَا বলা হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহর বাণীঃ كَانَتَا رَتْقًا এর মধ্যে سمَوَاتِ এক ধরে দ্বিবচনে উল্লেখ করা হয়েছে। كُنَّ رَتْقًا বহুবচন বলা হয়নি। رَتْقًا অর্থাৎ পরস্পর মিলিত। أُشْرِبُوْا অর্থাৎ তাদের হৃদয়ে গোবৎস প্রীতি সিঞ্চিত হয়েছিল। বলা হয় ثَوْبٌ مُشَرَّبٌ অর্থ রঞ্জিত কাপড়। ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, انْبَجَسَتْ অর্থ প্রবাহিত হয়েছিল। نَتَقْنَا الْجَبَلَ অর্থ আমি পাহাড়কে তাদের উপর উচিয়ে ছিলাম। ৩৩৯৮. আবূ সা‘ঈদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, কিয়ামতের দিন সকল মানুষ বেহুশ হবে। অতঃপর সর্বপ্রথম আমারই হুশ আসবে। তখন আমি মূসা (আঃ)-কে দেখতে পাব যে, তিনি আরশের খুঁটিগুলোর একটি খুঁটি ধরে রয়েছেন। আমি জানি না, আমার আগেই কি তাঁর হুশ আসল, না-কি তুর পাহাড়ে বেহুশ হবার প্রতিদান তাঁকে দেয়া হল। (২৪১২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩১৪৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
நபி (ஸல்) அவர்கள் கூறினார்கள்: மக்கள் மறுமை நாளில் மூர்ச்சையடைந்துவிடுவார்கள். மூர்ச்சை தெளி(ந்து எழு)பவர்களில் நான்தான் முதல் ஆளாக இருப்பேன். அப்போது நான் மூசா (அலை) அவர்களுக்கு அருகே இருப்பேன். அவர்கள் இறை அரியணையின் கால்களில் ஒரு காலைப் பிடித்தபடி (நின்றுகொண்டு) இருப்பார்கள். அவர்கள் எனக்கு முன்பே மூர்ச்சை தெளிந்து (எழுந்து)விட்டார்களா, அல்லது யிதூர்’ சீனா மலையில் (இறைவனைச் சந்தித்தபோது) அடைந்த மூர்ச்சைக்குப் பகரமாக (இப்போது மூர்ச்சையாக்கப்படாமல்) விட்டுவிடப்பட்டார்களா என்பது எனக்குத் தெரியாது. இதை அபூசயீத் அல்குத்ரீ (ரலி) அவர்கள் அறிவிக்கிறார்கள்.77 அத்தியாயம் :