مَرَّ مَعَ نَبِيِّكُمْ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى قَبْرٍ مَنْبُوذٍ " فَأَمَّنَا ، فَصَفَفْنَا خَلْفَهُ " ، فَقُلْنَا : يَا أَبَا عَمْرٍو ، مَنْ حَدَّثَكَ ؟ قَالَ : ابْنُ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ ، عَنِ الشَّيْبَانِيِّ ، عَنِ الشَّعْبِيِّ ، قَالَ : أَخْبَرَنِي مَنْ مَرَّ مَعَ نَبِيِّكُمْ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّمَ عَلَى قَبْرٍ مَنْبُوذٍ فَأَمَّنَا ، فَصَفَفْنَا خَلْفَهُ ، فَقُلْنَا : يَا أَبَا عَمْرٍو ، مَنْ حَدَّثَكَ ؟ قَالَ : ابْنُ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الشَّيْبَانِيِّ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، قَالَ أَخْبَرَنِي مَنْ، مَرَّ مَعَ نَبِيِّكُمْ ﷺ عَلَى قَبْرٍ مَنْبُوذٍ فَأَمَّنَا فَصَفَفْنَا خَلْفَهُ. فَقُلْنَا يَا أَبَا عَمْرٍو مَنْ حَدَّثَكَ قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ رضى الله عنهما.
Narrated Ash-Shaibani:Ash-Shu`bi said, "Somebody who passed along with your Prophet (p.b.u.h) by a grave that was separate from the other graves informed me (saying), "The Prophet (ﷺ) led us (in the prayer) and we aligned behind him." We said, "O Abu `Amr! Who told you this narration?" He replied, "Ibn `Abbas
Telah menceritakan kepada kami [Sulaiman bin Harb] telah menceritakan kepada kami [Syu'bah] telah menceritakan kepada kami [Asy-Syaibaniy] dari [Asy-Sya'biy] berkata, telah mengabarkan kepada saya seorang yang bersama Nabi kalian Shallallahu'alaihiwasallam, ia berjalan melewati kuburan yang terpisah (dari kuburan lain). Lalu Beliau membariskan kami di belakang Beliau. Kami bertanya: "Wahai Abu "Amru, siapakah yang menceritakan ini kepadamu?". Dia menjawab: " [Ibnu 'Abbas radliallahu 'anhu]
Şa'bî'den rivayet edildiğine göre şöyle demiştir: Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem ile birlikte olan bir kişinin bana haber verdiğine göre, Nebi (Sallallahu aleyhi ve Sellem) ayrı şekilde duran bir kabrin yanına uğradı ve bize imamlık yaptı. Biz de onun arkasında saf yaptık. Biz Şa'bî'ye sorduk: "Ey Ebu Amr bunu sana kim bildirdi?" Şa'bî: "İbn Abbas r.a. dedi
ہم سے سلیمان بن حرب نے بیان کیا ‘ کہا کہ ہم سے شعبہ نے ‘ ان سے شیبانی نے اور ان سے شعبی نے بیان کیا کہ مجھے اس صحابی نے خبر دی تھی جو نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم کے ساتھ ایک الگ تھلگ قبر پر سے گزرا۔ وہ کہتا تھا کہ آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے ہماری امامت کی اور ہم نے آپ صلی اللہ علیہ وسلم کے پیچھے صفیں بنا لیں۔ ہم نے پوچھا کہ ابوعمرو ( یہ شعبی کی کنیت ہے ) یہ آپ سے بیان کرنے والے کون صحابی ہیں؟ فرمایا کہ عبداللہ بن عباس رضی اللہ عنہما۔
وَقَالَ صَلُّوا عَلَى صَاحِبِكُمْ وَقَالَ صَلُّوا عَلَى النَّجَاشِيِّ سَمَّاهَا صَلاَةً لَيْسَ فِيهَا رُكُوعٌ وَلاَ سُجُودٌ وَلاَ يُتَكَلَّمُ فِيهَا وَفِيهَا تَكْبِيرٌ وَتَسْلِيمٌ وَكَانَ ابْنُ عُمَرَ لاَ يُصَلِّي إِلاَّ طَاهِرًا وَلاَ يُصَلِّي عِنْدَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَلاَ غُرُوبِهَا وَيَرْفَعُ يَدَيْهِ وَقَالَ الْحَسَنُ أَدْرَكْتُ النَّاسَ وَأَحَقُّهُمْ بِالصَّلاَةِ عَلَى جَنَائِزِهِمْ مَنْ رَضُوهُمْ لِفَرَائِضِهِمْ وَإِذَا أَحْدَثَ يَوْمَ الْعِيدِ أَوْ عِنْدَ الْجَنَازَةِ يَطْلُبُ الْمَاءَ وَلاَ يَتَيَمَّمُ وَإِذَا انْتَهَى إِلَى الْجَنَازَةِ وَهُمْ يُصَلُّونَ يَدْخُلُ مَعَهمْ بِتَكْبِيرَةٍ وَقَالَ ابْنُ الْمُسَيَّبِ يُكَبِّرُ بِاللَّيْلِ وَالنَّهَارِ وَالسَّفَرِ وَالْحَضَرِ أَرْبَعًا وَقَالَ أَنَسٌ التَّكْبِيرَةُ الْوَاحِدَةُ اسْتِفْتَاحُ الصَّلاَةِ وَقَالَ (وَلاَ تُصَلِّ عَلَى أَحَدٍ مِنْهُمْ مَاتَ أَبَدًا) وَفِيهِ صُفُوفٌ وَإِمَامٌ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি জানাযার সালাত আদায় করবে.....। তিনি বলেন, তোমরা তোমাদের সঙ্গীর জন্য (জানাযার) সালাত আদায় কর। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একে সালাত বলেছেন, (অথচ) এর মধ্যে রুকূ‘ ও সিজদা্ নেই এবং এতে কথা বলা যায় না, এতে রয়েছে তাকবীর ও তাসলীম। ইবনু ‘উমার (রাঃ) পবিত্রতা ছাড়া (জানাযার) সালাত আদায় করতেন না এবং সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তকালে এ সালাত আদায় করতেন না। (তাকবীর কালে) দু’ হাত উত্তোলন করতেন। হাসান (বাসরী) (রহ.) বলেন, আমি সাহাবীগণকে এমন অবস্থায় পেয়েছি যে, তাঁদের জানাযার সালাতের (ইমামতের) জন্য তাঁকেই অধিকতর যোগ্য মনে করা হত, যাকে তাঁদের ফরজ সালাতসমূহে (ইমামতের) জন্য তাঁরা পছন্দ করতেন। ঈদের দিন (সালাত কালে) বা জানাযার সালাত আদায় কালে কারো উযূ নষ্ট হয়ে গেলে, তিনি পানি খোঁজ করতেন, তায়াম্মুম করতেন না। কেউ জানাযার নিকট পৌঁছে, লোকদের সালাত রত দেখলে তাকবীর বলে তাতে শামীল হয়ে যেতেন। ইবনু মুসাইয়িব (রহ.) বলেছেন, দিনে হোক বা রাতে, বিদেশে হোক কিংবা দেশে (জানাযার সালাতে) চার তাকবীরই বলবে। আনাস (রাঃ) বলেছেন, (প্রথম) এক তাকবীর হল সালাতের সূচনা। আল্লাহ্ তা‘আলা বলেছেনঃ ‘‘তাদের (মুনাফিকদের) কেউ মারা গেলে কক্ষণও তার জন্য সালাত (জানাযা) আদায় করবে না’’- (আত্-তওবা ৮৪)। এ ছাড়াও জানাযার সালাতে রয়েছে একাধিক কাতার ও ইমামতের বিধান। ১৩২২. শা‘বী (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, এমন এক সাহাবী আমাকে খবর দিয়েছেন, যিনি তোমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সঙ্গে একটি পৃথক কবরের পার্শ্ব দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) ইমামত করলেন, আমরা তাঁর পিছনে কাতারবন্দী [1] হলাম এবং সালাত আদায় করলাম। [শাইবানী (রহ.) বলেন,] আমরা (শা‘বীকে) জিজ্ঞেস করলাম, হে আবূ ‘আমর! আপনাকে এ হাদীস কে বর্ণনা করেছেন? তিনি বললেন, ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ)। (৮৫৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১২৩৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
சுலைமான் பின் அபீசுலைமான் அஷ்ஷைபானீ (ரஹ்) அவர்கள் கூறியதாவது: “தனியாக இருந்த ஓர் அடக்கத் தலத்தைக் கடந்து சென்ற நபி (ஸல்) அவர்கள், அங்கு எங்களுக்கு இமாமாக நின்று (ஜனாஸா தொழுகை) தொழுவித்தார்கள். நாங்களும் அவர்களுக்குப் பின்னால் அணிவகுத்துத் தொழுதோம்” என நபி (ஸல்) அவர்களுடன் சென்ற ஒருவர் எனக்கு அறிவித்தார் என்று ஷஅபீ (ரஹ்) அவர்கள் கூறினார்கள். நாங்கள் “அம்ரின் தந்தை(யாகிய ஷஅபீ)யே! உங்களுக்கு அதை அறிவித்த வர் யார்?” எனக் கேட்டதற்கு, “இப்னு அப்பாஸ் (ரலி) அவர்கள்தான்” என்று ஷஅபீ (ரஹ்) அவர்கள் பதிலளித்தார்கள். அத்தியாயம் :