عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ، قَالَ : قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : " لاَ يَزَالُ العَبْدُ فِي صَلاَةٍ مَا كَانَ فِي المَسْجِدِ يَنْتَظِرُ الصَّلاَةَ مَا لَمْ يُحْدِثْ "
حَدَّثَنَا آدَمُ بْنُ أَبِي إِيَاسٍ ، قَالَ : حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي ذِئْبٍ ، حَدَّثَنَا سَعِيدٌ المَقْبُرِيُّ ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ، قَالَ : قَالَ النَّبِيُّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّمَ : لاَ يَزَالُ العَبْدُ فِي صَلاَةٍ مَا كَانَ فِي المَسْجِدِ يَنْتَظِرُ الصَّلاَةَ مَا لَمْ يُحْدِثْ فَقَالَ رَجُلٌ أَعْجَمِيٌّ : مَا الحَدَثُ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ ؟ قَالَ : الصَّوْتُ يَعْنِي الضَّرْطَةَ
حَدَّثَنَا آدَمُ بْنُ أَبِي إِيَاسٍ، قَالَ حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي ذِئْبٍ، عَنْ سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ النَّبِيُّ ﷺ " لاَ يَزَالُ الْعَبْدُ فِي صَلاَةٍ مَا كَانَ فِي الْمَسْجِدِ يَنْتَظِرُ الصَّلاَةَ، مَا لَمْ يُحْدِثْ ". فَقَالَ رَجُلٌ أَعْجَمِيٌّ مَا الْحَدَثُ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ قَالَ الصَّوْتُ. يَعْنِي الضَّرْطَةَ.
Narrated Abu Huraira:Allah's Messenger (ﷺ) said, "A person is considered in prayer as long as he is waiting for the prayer in the mosque as long as he does not do Hadath." A non-Arab man asked, "O Abu Huraira! What is Hadath?" I replied, "It is the passing of wind (from the anus) (that is one of the types of Hadath)
Telah menceritakan kepada kami [Adam bin Abu Iyas] berkata, telah menceritakan kepada kami [Ibnu Abu Dzi'b] telah menceritakan kepada kami [Sa'id Al Maqburi] dari [Abu Hurairah] berkata, "Nabi shallallahu 'alaihi wasallam bersabda: "Seorang hamba akan selalu dihitung shalat selama ia di masjid menunggu shalat dan tidak berhadats." Lalu ada seorang laki-laki non-Arab berkata, "Apa yang dimaksud dengan hadats wahai Abu Hurairah?" Abu Hurairah menjawab, "Suara." Yaitu kentut
Ebu Hureyre (r.a.,) Nebi (Sallallahu aleyhi ve Sellem)'in şöyle buyurduğunu söylemiştir: "Kişi mescidde namazı beklediğinde, hades vaki olmadığı sürece namazdaymış gibi sevap alır. Yabancı bir adam: "Hades nedir ey Ebu Hureyre?" dîye sordu. Ebu Hureyre de rediyallahu anh: "Sesli yellenmektir" dedi. Tekrar:
ہم سے آدم بن ابی ایاس نے بیان کیا، انہوں نے کہا ہم سے ابن ابی ذئب نے بیان کیا، انہوں نے کہا ہم سے سعید المقبری نے بیان کیا، وہ ابوہریرہ سے روایت کرتے ہیں، وہ کہتے ہیں کہ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا کہ بندہ اس وقت تک نماز ہی میں رہتا ہے جب تک وہ مسجد میں نماز کا انتظار کرتا ہے۔ تاوقیتکہ وہ حدث نہ کرے۔ ایک عجمی آدمی نے پوچھا کہ اے ابوہریرہ! حدث کیا چیز ہے؟ انہوں نے فرمایا کہ ہوا جو پیچھے سے خارج ہو۔ ( جسے عرف عام میں گوز مارنا کہتے ہیں ) ۔
وَقَوْلُ اللهِ تَعَالَى (أَوْ جَاءَ أَحَدٌ مِنْكُمْ مِنَ الْغَائِطِ) আল্লাহ্ তা‘আলার এ বাণীর কারণেঃ ‘‘অথবা তোমাদের কেউ শৌচাগার হতে আসে।’’ (সূরাহ্ আন-নিসা ৪/৪৩) وَقَالَ عَطَاءٌ فِيمَنْ يَخْرُجُ مِنْ دُبُرِهِ الدُّودُ أَوْ مِنْ ذَكَرِهِ نَحْوُ الْقَمْلَةِ يُعِيدُ الْوُضُوءَ ‘আত্বা (রহ.) বলেন, যার পেছনের রাস্তা দিয়ে পোকা বের হয় অথবা যার পুরুষাঙ্গ দিয়ে উকুনের ন্যায় কিছু বের হয়, তার পুনরায় উযূ করতে হবে। وَقَالَ جَابِرُ بْنُ عَبْدِ اللهِ إِذَا ضَحِكَ فِي الصَّلاَةِ أَعَادَ الصَّلاَةَ وَلَمْ يُعِدْ الْوُضُوءَ وَقَالَ الْحَسَنُ إِنْ أَخَذَ مِنْ شَعَرِهِ وَأَظْفَارِهِ أَوْ خَلَعَ خُفَّيْهِ فَلاَ وُضُوءَ عَلَيْهِ وَقَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ لاَ وُضُوءَ إِلاَّ مِنْ حَدَثٍ وَيُذْكَرُ عَنْ جَابِرٍ أَنَّ النَّبِيَّ ﷺ كَانَ فِي غَزْوَةِ ذَاتِ الرِّقَاعِ فَرُمِيَ رَجُلٌ بِسَهْمٍ فَنَزَفَهُ الدَّمُ فَرَكَعَ وَسَجَدَ وَمَضَى فِي صَلاَتِهِ وَقَالَ الْحَسَنُ مَا زَالَ الْمُسْلِمُونَ يُصَلُّونَ فِي جِرَاحَاتِهِمْ وَقَالَ طَاوُسٌ وَمُحَمَّدُ بْنُ عَلِيٍّ وَعَطَاءٌ وَأَهْلُ الْحِجَازِ لَيْسَ فِي الدَّمِ وُضُوءٌ وَعَصَرَ ابْنُ عُمَرَ بَثْرَةً فَخَرَجَ مِنْهَا الدَّمُ وَلَمْ يَتَوَضَّأْ وَبَزَقَ ابْنُ أَبِي أَوْفَى دَمًا فَمَضَى فِي صَلاَتِهِ وَقَالَ ابْنُ عُمَرَ وَالْحَسَنُ فِيمَنْ يَحْتَجِمُ لَيْسَ عَلَيْهِ إِلاَّ غَسْلُ مَحَاجِمِهِ. জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রাযি.) বলেন, কেউ সালাত অবস্থায় হেসে ফেললে পুনরায় শুধুমাত্র সালাতই আদায় করবে, পুনঃ উযূ করবে না। হাসান (রাযি.) বলেন, কেউ যদি চুল অথবা নখ কাটে অথবা তার মোজা খুলে ফেলে তবে তার পুনরায় উযূ করতে হবে না। আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) বলেন, ‘হাদাস’ ব্যতীত অন্য কিছুতে উযূর প্রয়োজন নেই। জাবির (রাযি.) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘যাতুর রিকা’-এর যুদ্ধে ছিলেন। সেখানে জনৈক ব্যক্তি তীরবিদ্ধ হলেন এবং ফিনকি দিয়ে রক্ত ছুটল, কিন্তু তিনি (সে অবস্থায়ই) রুকূ করলেন, সিজদা করলেন এবং সালাত আদায় করতে থাকলেন। হাসান (রহ.) বলেন, মুসলিমগণ সব সময়ই তাদের যখম অবস্থায় সালাত আদায় করতেন এবং তাঊস (রহ.), মুহাম্মাদ ইবনু ‘আলী (রহ.), ‘আত্বা (রহ.) ও হিজাযবাসীগণ বলেন, রক্তক্ষরণে উযূ করতে হয় না। ইবনু ‘উমার (রাযি.) একদা একটি ছোট ফোঁড়া টিপ দিলেন, তা থেকে রক্ত বের হল, কিন্তু তিনি উযূ করলেন না। ইবনু আবূ আওফা (রাযি.) রক্ত মিশ্রিত থুথু ফেললেন কিন্তু তিনি সালাত আদায় করতে থাকলেন। ইবনু ‘উমার (রাযি.) ও হাসান (রহ.) বলেন, কেউ শিঙ্গা লাগালে কেবল তার শিঙ্গা লাগানো স্থানই ধুয়ে ফেলা দরকার। ১৭৬. আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বান্দা যে সময়টা মসজিদে সালাতের অপেক্ষায় থাকে, তার সে পুরো সময়টাই সালাতের মধ্যে গণ্য হয় যতক্ষণ না সে হাদাস করে। জনৈক অনারব বলল, হে আবূ হুরাইরাহ! ‘হাদাস কী’? তিনি বললেন, ‘শব্দ করে বায়ু বের হওয়া।’ (৪৪৫, ৪৭৭, ৬৪৭, ৬৪৮, ৬৫৯, ২১১৯, ৩২২৯, ৪৭১৭ দ্রষ্টব্য) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৭১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
சயீத் அல்மக்புரீ (ரஹ்) அவர்கள் கூறியதாவது: நபி (ஸல்) அவர்கள், “ஓர் அடியார் (அங்கத் தூய்மை செய்து கூட்டுத்) தொழுகையை எதிர்பார்த்தபடி பள்ளிவாசலில் இருக்கும் நேரமெல்லாம் அவர் தொழுகையில் இருப்பவராகவே கருதப்படுகிறாôர்; அவருக்கு சிறு துடக்கு (ஹதஸ்) ஏற்படாத வரை” என அல்லாஹ்வின் தூதர் (ஸல்) அவர்கள் சொன்னதாக அபூஹுரைரா (ரலி) அவர்கள் கூறினார்கள். அப்போது அரபி மொழி (நன்கு) தெரியாத ஒருவர், “ஹதஸ் என்றால் என்ன, அபூஹுரைரா அவர்களே!?” என்று கேட்டார். அதற்கு அபூஹுரைரா (ரலி) அவர்கள், “பின்துவாரத்திலிருந்து வெளியாகும் காற்று (சப்தம்)” என்று பதிலளித் தார்கள். அத்தியாயம் :