أَنَّ عُثْمَانَ بْنَ عَفَّانَ : " أَعْطَاهُ مَالًا قِرَاضًا يَعْمَلُ فِيهِ عَلَى أَنَّ الرِّبْحَ بَيْنَهُمَا "
وَحَدَّثَنِي مَالِكٌ ، عَنِ الْعَلَاءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ ، عَنْ أَبِيهِ ، عَنْ جَدِّهِ ، أَنَّ عُثْمَانَ بْنَ عَفَّانَ : أَعْطَاهُ مَالًا قِرَاضًا يَعْمَلُ فِيهِ عَلَى أَنَّ الرِّبْحَ بَيْنَهُمَا
وَحَدَّثَنِي مَالِكٌ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّ عُثْمَانَ بْنَ عَفَّانَ، أَعْطَاهُ مَالاً قِرَاضًا يَعْمَلُ فِيهِ عَلَى أَنَّ الرِّبْحَ بَيْنَهُمَا .
Malik related to me from al-Ala ibn Abd ar-Rahman from his father from his father that Uthman ibn Affan gave him some money as qirad to use provided the profit was shared between them
Al-'Ala Ibn Abdul Rahman a rapporté d'après son grand-père que Osman Ibn Affan lui avait donné une somme d'argent en commandite, à user dans le commerce, à condition que le bénéfice en soit partagé entre eux». Chapitre II Ce qui est permis dans la société en commandite
Telah menceritakan kepadaku Malik dari [Al 'Ala` bin Abdurrahman] dari [Bapaknya] dari [Kakeknya] bahwa [Utsman bin Affan] pernah memberinya pinjaman harta untuk berdagang dengan persyaratan; untungnya dibagi antara mereka berdua
حضرت عثمان بن عفان کو مال دیا مضاربت کے طور پر تاکہ یعقوب محنت کریں اور نفع میں شریک ہوں۔
রেওয়ায়ত ১৬. মালিক (রহঃ) বলেনঃ ব্যবসায়ী কিছু মাল খরিদ করিলে পুঁজি বিনিয়োগকারী বলিল, উহা বিক্রয় করিয়া দাও, কিন্তু ব্যবসায়ী বলিল, এখন বিক্রয় করা ঠিক হইবে না, তবে এ ব্যাপারে অন্যান্য বিচক্ষণ ব্যবসায়ীর নিকট জিজ্ঞাসা করা হইবে। যদি তাহারা বিক্রয় করিবার পরামর্শ দেয়, তবে বিক্রয় করা হইবে, না হয় রাখিয়া দেওয়া হইবে। মালিক (রহঃ) বলেনঃ ব্যবসায়ী শরীকী কারবারের মালে ব্যবসা আরম্ভ করার পর পুঁজি বিনিয়োগকারী তাহার পূর্ণ মাল মুনাফাসহ তলব করিল। উত্তরে ব্যবসায়ী বলিল, আমার নিকট পূর্ণ মালই জমা রহিয়াছে। অতঃপর যখন মাল ফেরত লওয়া আরম্ভ হইল তখন ব্যবসায়ী বলিল, আমার নিকট কিছু মাল নষ্ট হইয়া গিয়াছে, আমি প্রথমে এইজন্য বলিয়াছিলাম যেন মাল আমার নিকট থাকিতে দেওয়া হয় তবে কোন প্রমাণ ব্যতীত ব্যবসায়ীর এই কথা বিশ্বাস করা হইবে না। বরং তাহার পূর্ণ স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ফায়সালা দেওয়া হইবে । মালিক (রহঃ) বলেনঃ অনুরূপভাবে ব্যবসায়ী পুঁজি বিনিয়োগকারীকে বলিল, সে এত লাভ করিয়াছে। অতঃপর যখন পুঁজি বিনিয়োগকারী মূলধন ও লভ্যাংশ চাহিল তখন বলিত লাগিল সাভ হয়ই নাই, মূলধন আমার হাতে রাখিয়া দেওয়ার উদ্দেশ্যে লাভের কথা বলিয়াছি, তবে প্রমাণ ব্যতীত তাহার কথা বিশ্বাস করা হইবে না। বরং পূর্ব স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ফায়সালা দেওয়া হইবে। মালিক (রহঃ) বলেনঃ যদি ব্যবসায়ী ব্যবসায়ে লাভ করে তখন পুঁজি বিনিয়োগকারী বলিল, লাভের এক-তৃতীয়াংশ তোমার এবং দুই-তৃতীয়াংশ আমার নির্ধারিত ছিল। ব্যবসায়ী বলিল, না বরং দুই-তৃতীয়াংশ আমার আর এক-তৃতীয়াংশ তোমার নির্ধারিত করা হইয়াছিল। তবে ব্যবসায়ীর কথা কসম সহকারে মানিয়া লওয়া হইবে। কিন্তু ইহা যদি দেশ প্রথার বিরুদ্ধে হয় তবে প্রথানুযায়ী লাভ বন্টনের ব্যবস্থা করা হইবে। মালিক (রহঃ) বলেনঃ এক ব্যক্তি অপর ব্যক্তিকে একশত দীনার শরীকী কারবারের জন্য দিল। সে উহা দ্বারা মাল খরিদ করিল। যখন বিক্রেতাকে মালের মূল্য দিতে লাগিল তখন বুঝা গেল ঐ দীনার চুরি হইয়া গিয়াছে। এমতাবস্থায় অর্থ বিনিয়োগকারী বলিল, এই মাল বিক্রয় করিয়া ফেল। যদি উহাতে লাভ হয়, তবে উহা আমার আর যদি ক্ষতি হয়, তবে সে জন্য তুমি দায়ী, কেননা তুমি আমার অর্থ নষ্ট করিয়াছ। কিন্তু ব্যবসায়ী বলিল, তুমি এই মালের মূল্য আদায় করিয়া দাও, কেননা আমি এই মাল তোমার অর্থ দ্বারা খরিদ করিয়াছি। মালিক (রহঃ) বলেনঃ এই অবস্থায় ক্রেতা ব্যবসায়ীকে বলা হইবে তুমি এই মালের মূল্য বিক্রেতাকে আদায় করিয়া দাও এবং অর্থ বিনিয়োগকারীকে বলা হইবে যদি তোমার সম্মতি হয় তবে ব্যবসায়ীকে একশত দীনার আরও প্রদান কর যেন শরীকী কারবার বহাল থাকে, না হয় এই মালের সহিত তোমার কোন সম্পর্ক নাই। যদি পুঁজি বা বিনিয়োগকারী একশত দীনার দেয়, তবে কারবার বহাল থাকিবে, না হয় ঐ মাল ব্যবসায়ীর হইয়া যাইবে। চুরি যাওয়ার কারণে অর্থ বিনিয়োগকারীর একশত দীনার বিনষ্ট হইয়া গেল। মালিক (রহঃ) বলেনঃ যখন পুঁজি বিনিয়োগকারী ব্যবসায়ী পৃথক হইয়া যায় (শরীকী কারবার বন্ধ হইয়া যায়), কিন্তু ব্যবসায়ীর নিকট ব্যবসায়ে মাল হইতে কোন মাল যেমন পুরাতন মশক বা পুরাতন কাপড় ইত্যাদি থাকিয়া যায়, যদি এ দ্রব্যগুলি নিতান্ত স্বল্প মূল্যের হইয়া থাকে তবে উহা ব্যবসায়ীরই থাকিবে। ইহা ফেরত দিতে হইবে না। যদি এই দ্রব্যগুলি মূল্যবান হয় যেমন কোন জন্তু, উট বা ইয়ামনী মোটা কাপড়, তবে যদি পুঁজি বিনিয়োগকারী হইতে মাফ করাইয়া লইয়া থাকে তবে তো ভাল, না হয় ইহাও ফেরত দিতে হইবে।