سَمِعْتُ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا ، تَقُولُ : " كَانَ يَكُونُ عَلَيَّ الصَّوْمُ مِنْ رَمَضَانَ ، فَمَا أَسْتَطِيعُ أَنْ أَقْضِيَ إِلَّا فِي شَعْبَانَ "
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ يُونُسَ ، حَدَّثَنَا زُهَيْرٌ ، حَدَّثَنَا يَحْيَى ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ ، قَالَ : سَمِعْتُ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا ، تَقُولُ : كَانَ يَكُونُ عَلَيَّ الصَّوْمُ مِنْ رَمَضَانَ ، فَمَا أَسْتَطِيعُ أَنْ أَقْضِيَ إِلَّا فِي شَعْبَانَ ، قَالَ يَحْيَى : الشُّغْلُ مِنَ النَّبِيِّ أَوْ بِالنَّبِيِّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّمَ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا زُهَيْرٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ، قَالَ سَمِعْتُ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ تَقُولُ كَانَ يَكُونُ عَلَىَّ الصَّوْمُ مِنْ رَمَضَانَ، فَمَا أَسْتَطِيعُ أَنْ أَقْضِيَ إِلاَّ فِي شَعْبَانَ. قَالَ يَحْيَى الشُّغْلُ مِنَ النَّبِيِّ أَوْ بِالنَّبِيِّ ﷺ.
Narrated `Aisha:Sometimes I missed some days of Ramadan, but could not fast in lieu of them except in the month of Sha'ban." Said Yahya, a sub-narrator, "She used to be busy serving the Prophet (ﷺ)
Telah menceritakan kepada kami [Ahmad bin Yunus] telah menceritakan kepada kami [Zuhair] telah menceritakan kepada kami [Yahya] dari [Abu Salamah] berkata; Aku mendengar ['Aisyah radliallahu 'anha] berkata: "Aku berhutang puasa Ramadhan dan aku tidak bisa mengqadha'nya kecuali pada bulan Sya'ban". Yahya berkata: "Karena dia sibuk karena atau bersama Nabi shallallahu 'alaihi wasallam
Aişe r.anha'nın şöyle dediği nakledilmiştir: "Benim Ramazan'da tutamayıp kazaya kalan oruçlarım olurdu ve bunları ancak Şa'ban ayında kaza edebilirdim." Hadisin ravilerinden Yahya: "Hz. Aişe'nin kaza orucunu bu şekilde geciktirmesi Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem'den kaynaklanıyordu" demiştir
ہم سے احمد بن یونس نے بیان کیا، کہا کہ ہم سے زہیر نے بیان کیا، ان سے یحییٰ بن ابی کثیر نے بیان کیا، ان سے ابوسلمہ نے بیان کیا کہ میں نے عائشہ رضی اللہ عنہا سے سنا وہ فرماتیں کہ رمضان کا روزہ مجھ سے چھوٹ جاتا۔ شعبان سے پہلے اس کی قضاء کی توفیق نہ ہوتی۔ یحییٰ نے کہا کہ یہ نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم کی خدمت میں مشغول رہنے کی وجہ سے تھا۔
وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ لاَ بَأْسَ أَنْ يُفَرَّقَ لِقَوْلِ اللهِ تَعَالَى (فَعِدَّةٌ مِنْ أَيَّامٍ أُخَرَ) وَقَالَ سَعِيدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ فِي صَوْمِ الْعَشْرِ لاَ يَصْلُحُ حَتَّى يَبْدَأَ بِرَمَضَانَ وَقَالَ إِبْرَاهِيمُ إِذَا فَرَّطَ حَتَّى جَاءَ رَمَضَانُ آخَرُ يَصُومُهُمَا وَلَمْ يَرَ عَلَيْهِ طَعَامًا وَيُذْكَرُ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ مُرْسَلاً وَابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّهُ يُطْعِمُ وَلَمْ يَذْكُرْ اللهُ الإِطْعَامَ إِنَّمَا قَالَ (فَعِدَّةٌ مِنْ أَيَّامٍ أُخَرَ) ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, পৃথক পৃথক রাখলে কোন ক্ষতি নেই। কেননা, আল্লাহ বলেছেন, (فَعِدَّةٌ مِنْ أَيَّامٍ أُخَرَ) ‘অন্যদিনে এর সংখ্যা পূর্ণ করবে’- (আল-বাকারাহ (২) : ১৮৪)। সা‘ঈদ ইবনু মুসায়্যাব (রহ.) বলেছেন, রমাযানের কাযা আদায় না করে যুলহাজ্জ মাসের প্রথম দশকে সওম পালন করা উচিত নয়। ইবরাহীম নাখ‘ঈ (রহ.) বলেন, অবহেলার কারণে যদি পরবর্তী রমাযান এসে যায় তাহলে উভয় রমাযানের সওম এক সাথে আদায় করবে। মিসকীন খাওয়াতে হবে বলে তিনি মনে করেন না। আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। একটি মুরসাল হাদীসে এবং ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, সে খাওয়াবে; অথচ আল্লাহ তা‘আলা খাওয়ানোর কথাটি উল্লেখ করেননি। বরং তিনি বলেছেন, ‘অন্যদিনে এর সংখ্যা পূর্ণ করবে’- (আল-বাকারাহ : ১৮৪)। ১৯৫০. ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার উপর রমাযানের যে কাযা হয়ে যেত তা পরবর্তী শা‘বান ব্যতীত আমি আদায় করতে পারতাম না। ইয়াহ্ইয়া (রাঃ) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ব্যস্ততার কারণে কিংবা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সঙ্গে ব্যস্ততার কারণে। (মুসলিম ১৩/২৬, হাঃ ১১৪৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৮১০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
ஆயிஷா (ரலி) அவர்கள் கூறியதாவது: எனக்கு ரமளானில் சில நோன்புகள் விடுபட்டுவிடும். அதை ஷஅபான் மாதத்தில் தவிர வேறெப்போதும் என்னால் நிறைவேற்ற முடிந்ததில்லை. நபி (ஸல்) அவர்களின் பணிவிடையில் ஆயிஷா (ரலி) அவர்கள் ஈடுபட்டதே இதற்குக் காரணம் என்று (அறிவிப்பாளர் களில் ஒருவரான) யஹ்யா பின் சயீத் (ரஹ்) அவர்கள் கூறுகிறார்கள். அத்தியாயம் :