أَخْبَرَنِي عَبْدُ اللَّهِ ، قَالَ : صَلَّى لَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَيْلَةً صَلاَةَ العِشَاءِ ، وَهِيَ الَّتِي يَدْعُو النَّاسُ العَتَمَةَ ، ثُمَّ انْصَرَفَ فَأَقْبَلَ عَلَيْنَا ، فَقَالَ : " أَرَأَيْتُمْ لَيْلَتَكُمْ هَذِهِ ، فَإِنَّ رَأْسَ مِائَةِ سَنَةٍ مِنْهَا ، لاَ يَبْقَى مِمَّنْ هُوَ عَلَى ظَهْرِ الأَرْضِ أَحَدٌ "
حَدَّثَنَا عَبْدَانُ ، قَالَ : أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ ، قَالَ : أَخْبَرَنَا يُونُسُ ، عَنِ الزُّهْرِيِّ ، قَالَ : سَالِمٌ ، أَخْبَرَنِي عَبْدُ اللَّهِ ، قَالَ : صَلَّى لَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّمَ لَيْلَةً صَلاَةَ العِشَاءِ ، وَهِيَ الَّتِي يَدْعُو النَّاسُ العَتَمَةَ ، ثُمَّ انْصَرَفَ فَأَقْبَلَ عَلَيْنَا ، فَقَالَ : أَرَأَيْتُمْ لَيْلَتَكُمْ هَذِهِ ، فَإِنَّ رَأْسَ مِائَةِ سَنَةٍ مِنْهَا ، لاَ يَبْقَى مِمَّنْ هُوَ عَلَى ظَهْرِ الأَرْضِ أَحَدٌ
حَدَّثَنَا عَبْدَانُ، قَالَ أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، قَالَ أَخْبَرَنَا يُونُسُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ سَالِمٌ أَخْبَرَنِي عَبْدُ اللَّهِ، قَالَ صَلَّى لَنَا رَسُولُ اللَّهِ ﷺ لَيْلَةً صَلاَةَ الْعِشَاءِ ـ وَهْىَ الَّتِي يَدْعُو النَّاسُ الْعَتَمَةَ ـ ثُمَّ انْصَرَفَ فَأَقْبَلَ عَلَيْنَا فَقَالَ " أَرَأَيْتُمْ لَيْلَتَكُمْ هَذِهِ فَإِنَّ رَأْسَ مِائَةِ سَنَةٍ مِنْهَا لاَ يَبْقَى مِمَّنْ هُوَ عَلَى ظَهْرِ الأَرْضِ أَحَدٌ ".
Narrated `Abdullah:"One night Allah's Messenger (ﷺ) led us in the `Isha' prayer and that is the one called Al-`Atma [??] by the people. After the completion of the prayer, he faced us and said, "Do you know the importance of this night? Nobody present on the surface of the earth tonight will be living after one hundred years from this night." (See Hadith No)
Telah menceritakan kepada kami ['Abdan] berkata, telah mengabarkan kepada kami ['Abdullah] berkata, telah mengabarkan kepada kami [Yunus] dari [Az Zuhri], [Salim] berkata, ['Abdullah] mengabarkan kepadaku, ia berkata, "Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam pernah memimpin kami melaksanakan shalat 'Isya pada waktu yang orang-orang menyebutnya dengan sebutan 'Atamah. Selesai shalat beliau berpaling dan menghadap ke arah kami seraya bertanya: "Tidakkah kalian melihat malam kalian ini? Ketahuilah, sesungguhnya pada setiap seratus tahun tidak ada seorang pun yang hidup di atas bumi akan tersisa
Abdullah İbn Ömer r.a.'den şöyle nakledilmiştir: "Bir gece Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem, bize, halkın ateme olarak isimlendirdiği yatsı namazını kıldırdı. Namazı bitirdikten sonra bize yönelip şöyle dedi: Bu gecenizi gördünüz mü? Bu gecenizden sonraki yüz sene sonunda yeryüzünde yaşayan insanlardan hiç bir kimse hayatta kalmayacaktır
ہم سے عبدان عبداللہ بن عثمان نے بیان کیا، انہوں نے کہا ہمیں عبداللہ بن مبارک نے خبر دی، انہوں نے کہا ہمیں یونس بن یزید نے خبر دی زہری سے کہ سالم نے یہ کہا کہ مجھے (میرے باپ) عبداللہ بن عمر رضی اللہ عنہما نے خبر دی کہ ایک رات نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم نے ہمیں عشاء کی نماز پڑھائی۔ یہی جسے لوگ «عتمه» کہتے ہیں۔ پھر ہمیں خطاب کرتے ہوئے فرمایا کہ تم اس رات کو یاد رکھنا۔ آج جو لوگ زندہ ہیں ایک سو سال کے گزرنے تک روئے زمین پر ان میں سے کوئی بھی باقی نہیں رہے گا۔
(قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ ﷺ أَثْقَلُ الصَّلاَةِ عَلَى الْمُنَافِقِينَ الْعِشَاءُ وَالْفَجْرُ وَقَالَ لَوْ يَعْلَمُونَ مَا فِي الْعَتَمَةِ وَالْفَجْرِ قَالَ أَبُو عَبْد اللهِ وَالِاخْتِيَارُ أَنْ يَقُولَ الْعِشَاءُ لِقَوْلِهِ تَعَالَى )وَمِنْ بَعْدِ صَلاَةِ الْعِشَاءِ( وَيُذْكَرُ عَنْ أَبِي مُوسَى قَالَ كُنَّا نَتَنَاوَبُ النَّبِيَّ ﷺ عِنْدَ صَلاَةِ الْعِشَاءِ فَأَعْتَمَ بِهَا وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ وَعَائِشَةُ أَعْتَمَ النَّبِيُّ ﷺ بِالْعِشَاءِ وَقَالَ بَعْضُهُمْ عَنْ عَائِشَةَ أَعْتَمَ النَّبِيُّ ﷺ بِالْعَتَمَةِ وَقَالَ جَابِرٌ كَانَ النَّبِيُّ ﷺ يُصَلِّي الْعِشَاءَ وَقَالَ أَبُو بَرْزَةَ كَانَ النَّبِيُّ ﷺ يُؤَخِّرُ الْعِشَاءَ وَقَالَ أَنَسٌ أَخَّرَ النَّبِيُّ ﷺ الْعِشَاءَ الْآخِرَةَ وَقَالَ ابْنُ عُمَرَ وَأَبُو أَيُّوبَ وَابْنُ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمْ صَلَّى النَّبِيُّ ﷺ الْمَغْرِبَ وَالْعِشَاءَ. আবূ হুরাইরাহ্ (রাযি.) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণনা করেছেন যে, মুনাফিকদের জন্য সবচেয়ে কষ্টকর সালাত হল ‘ইশা ও ফজর। তিনি আরও বলেছেন যে, তারা যদি জানতো, আতামা (ইশা) ও ফজরে কি কল্যাণ নিহিত আছে। ইমাম বুখারী (রহ.) বলেন, ‘ইশা শব্দ ব্যবহার করাই উত্তম। কেননা, আল্লাহ্ তা‘আলা ইরশাদ করেনঃ ‘‘‘ইশা সালাতের পর’’- (সূরাহ্ আন-নূর ২৪/৫৮)। আবূ মূসা (রাযি.) হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন, আমরা পালাক্রমে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর এখানে ‘ইশার সালাতের সময় যেতাম। একবার তিনি তা দেরী করে আদায় করেন। ইবনু ‘আব্বাস ও ‘আয়িশাহ্ (রাযি.) হতে (এরূপ) বর্ণনা করেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘ইশা দেরী করে আদায় করেন। বর্ণনাকারীদের কেউ কেউ বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘আতামাহ্কে দেরী করে আদায় করেন। জাবির (রাযি.) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘ইশার সালাত আদায় করলেন। আবূ বারযা (রাযি.) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘ইশার সালাত বিলম্বে আদায় করতেন। আনাস (রাযি.) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ ‘ইশা বিলম্বে আদায় করলেন। ইবনু উমর, আবূ আইয়ূব ও ইবনু ‘আব্বাস (রাযি.) বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাগরিব ও ‘ইশার সালাত আদায় করেন। ৫৬৪. ‘আবদুল্লাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক রাতে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নিয়ে ‘ইশার সালাত আদায় করেন, যে সালাতকে লোকেরা ‘আতামা’ বলে থাকে। অতঃপর তিনি ফিরে আমাদের দিকে মুখ করে বললেন, আজকের এ রাত সম্পর্কে তোমরা জান কি? এ রাত হতে নিয়ে একশ’ বছরের শেষ মাথায় আজ যারা ভূপৃষ্ঠে আছে তাদের কেউ অবশিষ্ট থাকবে না। (১১৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫৩১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
அப்துல்லாஹ் பின் உமர் (ரலி) அவர்கள் கூறியதாவது: அல்லாஹ்வின் தூதர் (ஸல்) அவர்கள், ‘அ(த்)தமா’ என மக்கள் அழைத்துவந்த இஷா தொழுகையை ஒரு (நாள்) இரவில் எங்களுக்குத் தொழுவித்தார்கள். தொழுது முடித்து எங்களை முன்னோக்கி (எழுந்து நின்று), “இந்த இரவைப் பற்றி உங்களுக் குத் தெரியுமா? இன்றி-ருந்து (சரியாக) ஒரு நூற்றாண்டின் ஆரம்பத்தில், இப்போது பூமியின்மேல் இருக்கக் கூடியவர்களில் ஒருவர்கூட எஞ்சியிருக்க மாட்டார்கள்” என்று கூறினார்கள்.17 அத்தியாயம் :